X
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
১৫ বৈশাখ ১৪৩২

সেনাপ্রধানের বার্তা ইতিবাচক, সংস্কারে রাজনৈতিক দলকে রাখতে হবে: সাইফুল হক

সালমান তারেক শাকিল
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২২:০০আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩:১৫

আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সে প্রকাশিত সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্যে ইতিবাচক বার্তা এসেছে বলে মনে করেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা সাইফুল হক। আগামী ১৮ মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সেনাপ্রধানের সমর্থনের প্রতিশ্রুতিকে দেশের বৃহত্তম সমাজ, রাজনৈতিক দলগুলো ইতিবাচকভাবেই গ্রহণ করেছে বলে উল্লেখ করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির এই সাধারণ সম্পাদক।

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) চলমান রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সাইফুল হক। এসময় তিনি সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের জাতিসংঘ সফর, সরকার গঠিত ছয়টি কমিশন, বিএনপির সঙ্গে নির্বাচনি আলোচনাসহ নানা প্রসঙ্গে কথা বলেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সাইফুল হক বলেন, ‘সেনাপ্রধানের বক্তব্যকে আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। তিনি এক থেকে দেড় বছরের নির্বাচন, সংস্কারের কাজগুলোতে প্রধান উপদেষ্টাকে পূর্ণ সহায়তার যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন, তাতে বার্তা স্পষ্ট ও পরিষ্কার। সরকারের আগ্রহের কথা তিনি তার বক্তব্যে প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি বিরোধী সব রাজনৈতিক দলের চিন্তার কাছাকাছি একটি অবস্থান তিনি ব্যক্ত করেছেন।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নিজের কার্যালয়ে সেনাপ্রধান রয়টার্সকে বলেন, ‘সংস্কারের ধারাবাহিকতায় এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে গণতন্ত্রে উত্তরণ ঘটা উচিত।’ তবে সে জন্য তিনি ধৈর্য ধরার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। ‘আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে আমি বলবো যে এই সময়সীমার মধ্যেই আমাদের একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করা উচিত।’

সেনাপ্রধানের বক্তব্যে ‘সামরিক বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত করার’ প্রসঙ্গে সাইফুল হকের ভাষ্য—যেকোনও পরিস্থিতিতেই পেশাদার বাহিনী হিসেবে সেনাবাহিনী সরকারকে সমর্থন জুগিয়ে যাবে, এটাও ইতিবাচক বার্তা। বিগত কিছু সময় তাদের বিষয়ে নানা গুজব, অপতথ্য আসছিল—তার এই বক্তব্য সেনাবাহিনীর পেশাদারত্বের প্রকাশ। অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যাপারে তাদের চিন্তার অবস্থান আবারও পুনর্ব্যক্ত হলো। এটাতে অন্তর্বর্তী সরকারের আস্থার জায়গা বাড়বে।’

‘এছাড়া রাজনৈতিক দল, বৃহত্তর জনসমাজ এটাকে ইতিবাচক সাক্ষাৎকার হিসেবে গ্রহণ করেছে। তিনি উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান কাজ নির্বাচন। কমিশনের সংস্কার কাজ শেষ করে নির্বাচনের দিকে যাওয়ার বক্তব্যটি স্পষ্ট উচ্চারণ। দেশের মানুষের কাছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাদের লয়্যালিটি ব্যক্ত করা হলো, এটা দরকারি বক্তব্য। তিনি সবাইকে আশ্বস্ত করলেন।’

সাইফুল হক সেনাপ্রধানের বক্তব্যের আরও একটি দিক পর্যালোচনা করেন। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন অপেশাদার ভূমিকা রাখায় তার (সেনাপ্রধানের) বাহিনীর যুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন, এটাও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। যারা অতীতে ফ্যাসিজম প্রতিষ্ঠায় ছিল, তাদের বিচারের আওতায় আনা। কিছু ব্যক্তি অসততা, বহুমাত্রিক ইন্টারেস্টের কারণে ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে কাজ করেছে। কিছু দোলাচল, কিছু প্রশ্ন ছিল জনমনে, সেনাপ্রধানে বক্তব্যে স্পষ্ট ও বিভ্রান্তি দূর হবে বলে মনে করি।’

আগামীতে গণতান্ত্রিক ট্রানজিশন বা দেশের যেকোনও সংকট উত্তরণে সেনাবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সাইফুল হক।

রয়টার্সের সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান সংস্কারের প্রসঙ্গও তুলেছেন বলে উল্লেখ করেন রাজনীতিক হক।

কমিশনের পজিশনকে যুক্তিসঙ্গত মনে করি না

এ পর্যায়ে সরকার গঠিত ছয়টি কমিশনের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক বদিউল আলম মজুমদারের ‘রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমরা সরাসরি সংলাপ করবো না। এটা আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারই করবে। আমরা তাদের প্রস্তাব দেবো’, এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সাইফুল হক বলেন, ‘কমিশন প্রধানের বক্তব্যের সমালোচনা করছি আমরা। ওনার বক্তব্য যুক্তিসঙ্গত নয়। কমিশনের প্রধান স্টেকহোল্ডার হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের মতামত শুনে প্রস্তাব গেলে প্রক্রিয়াটি এগিয়ে যেতে পারতো।’

কিন্তু অধ্যাপক মজুমদার বলেছেন, আলোচনা প্রধান উপদেষ্টার দফতর থেকে হবে? জবাবে সাইফুল হক বলেন, ‘সেটা আমি পড়েছি। কমিশনের উচিত হবে আগে আলাপ করে প্রস্তাব তৈরি করা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা না করে প্রস্তাব গেলে দেখা যাবে দলগুলো একমত হতে পারছে না।’

‘ফলে আগে আলোচনা করা উচিত। পরে তো সুযোগ আছেই। আমার মনে হচ্ছে এটা যুক্তিসঙ্গত বিবেচনা নয়। কমিশনের এই পজিশনকে যুক্তিসঙ্গত মনে করি না।’

নিষিদ্ধ করে কোনও দল বিনাশ করা যায় না

এই আলোচনায় আওয়ামী লীগের অবস্থান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে সাইফুল হক বলেন, ‘আমার কথা, প্রথম হচ্ছে আওয়ামী লীগের যাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা, ১৫ বছরের অপরাধে যারা যুক্ত, তাদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের উদ্যোগ আছে। বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। অত্যন্ত স্বচ্ছ, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য এবং যাদের বিরুদ্ধে বিচার হচ্ছে—তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ এনসিউর করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সমগ্র দলকে দায়ী করা নিয়ে নানা আলোচনা আছে। ট্রাইব্যুনাল যে নতুন খসড়া আইন করছে, দল হিসেবে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধের বিষয়টি আলোচনায় আছে। আমি মনে করি, আওয়ামী লীগ গুরুত্বপূর্ণ দল, তাদের শেকড় গভীরে। তাদের রাজনৈতিক নেতাদের দম্ভ, অহমিকা ও গণবিরোধী ভূমিকার জন্য ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ে পড়েছে। ফলে, বিচারিক প্রক্রিয়ার পর তারা কীভাবে পুনর্গঠন করবেন, সেটা তাদের বিষয়।’

সাইফুল হক বলেন, ‘তবে কোনও দলকে আইন করে নিষিদ্ধ করে শেষ পর্যন্ত তাকে বিনাশ করা যায় না। রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে মোকাবিলা করার প্রশ্ন থাকে। নিষিদ্ধ কোনও সমাধান না। বিচারের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে কীভাবে আওয়ামী লীগ পুনর্গঠিত হবে, সেটা রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আওয়ামী লীগের যারা আছেন, তারা নতুন করে কীভাবে রাজনীতি করতে হয়, কী উপলব্ধি তাদের, সেটা তারাই ঠিক করবেন।’

সাইফুল হক আরও বলেন, ‘ছয়টা কমিশন গঠনকে পজিটিভ হিসেবে দেখি। আরও কয়েকটি কমিশন হতে পারে। মিডিয়া কমিশন হবে বলে তথ্য উপদেষ্টা জানিয়েছেন। সমগ্র গণমাধ্যমের মধ্যে অনলাইন গণমাধ্যম এখন সবচেয়ে শক্তিশালী। অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য শক্তিশালী নীতিমালা দরকার। কমিশনের কাজ যেন গণতান্ত্রিক হয়, মত প্রকাশ নিশ্চিত করে।’

জানুয়ারি মাসের মধ্যে আলোচনা

কমিশনের সময় প্রশ্নে গণতন্ত্র মঞ্চের এই নেতা বলেন, ‘কমিশন তিন মাসের সময় পেয়েছে। এটাও বেশি সময়। প্রস্তাবের জন্য এক থেকে দেড় মাস যথেষ্ট। এরপর তারা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। সেই আলাপের পর নির্বাচনি রোডম্যাপ স্পষ্ট হবে।’

‘এজন্য আমি মনে করি, প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফিরে এসে প্রথম কাজ হবে তার সরকারের পুরো রোডম্যাপটা দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরা। আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যে আলোচনা শুরু করা এবং ঐকমত্য সৃষ্টি করা’, বলেন সাইফুল হক।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন ও উদ্যোগের কাজ শুরু হয়নি। এটা সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকারযোগ্য। সে ব্যাপারে আলোচনা শুরু করা দরকার। দক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করার কাজটিই সবচেয়ে বড়।’

বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হবে

বিগত দুই বছর ধরে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে ছিল গণতন্ত্র মঞ্চ। আগামী নির্বাচন নিয়ে কি কোনও আলোচনা হচ্ছে আপনাদের? এমন প্রশ্নে সাইফুল হক বলেন, ‘সর্বশেষ লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ, দায়িত্ব ইত্যাদি প্রসঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সেখানে নির্বাচনি ঐক্য নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। আমি মনে করি সময়টি এখনও ম্যাচিউর হয়নি।’

সাইফুল হক জানান, নির্বাচন প্রশ্নে প্রতিটি দল পৃথকভাবে আলাপ করছে নিজেদের মধ্যে, সাংগঠনিক প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করছে। নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের রোডম্যাপ জানার পর যুগপতে যুক্ত রাজনৈতিক দলগুলো আলোচনা করবে।

নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘বিএনপি তো বারবার বার্তা দিয়ে চলেছে নির্বাচনের। এগুলো নিয়ে মঞ্চের সঙ্গে আলাপ হয়েছে বলে মনে করতে পারছি না। এটা তারা বলে আসছেন।’

ভুল তথ্য দিয়ে ইতিহাসকে পরোক্ষভাবে অস্বীকৃতি দিচ্ছেন

জাতিসংঘ সফরে থাকা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গ কথা বলেন সাইফুল হক। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের প্রতিষ্ঠান ‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’-এর একটি আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে কথা বলেন সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে বলতে চাই, এভাবে পুরো বিষয়টা সম্পর্কে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যেভাবে প্যাম্পারড করছেন, এটা তথ্য হিসেবে সঠিক নয়। অনেক বেশি বাড়াবাড়ি হয়েছে এর মধ্য দিয়ে।’

জ্যাকসন হাইটে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পেছনের কারিগর মাহফুজ (বিশেষ সহকারী মাহফুজ আব্দুল্লাহ)। যদিও মাহফুজ সবসময় বলেন, সে একা নয়, আরও অনেকে আছেন। সে গণ-অভ্যুত্থানের পেছনের কারিগর হিসেবে পরিচিত।’

এ বিষয়ে সাইফুল হক নিজের পর্যালোচনা ব্যাখ্যা করেন এভাবে, ‘পুরো আন্দোলনে শ্রমজীবী সাধারণ মানুষ যেভাবে জনসংখ্যার দিক থেকে, প্রাণদানের দিক থেকে অবদান রেখেছেন, এটা কোনও আলোচনায় নেই। শ্রমজীবী মানুষ, তাদের আত্মাহুতি, প্রাণ বিসর্জন হিসাবের বাইরে থেকে যাচ্ছে। তারা তাদের অযৌক্তিক প্রত্যাশায় গোটা আন্দোলনের স্পিরিটটিকে হারিয়ে ফেলছেন, ঐক্য নষ্ট করছেন।’

‘এই আন্দোলনে শিক্ষক, অভিভাবক, জনতা, শ্রমিক, মেহনতি মানুষকে তিনি রিকগনাইজড করছেন না। তার অ্যাপ্রোচ অবমাননাজনক। তিনি ভুল তথ্য দিয়ে ইতিহাসকে পরোক্ষভাবে অস্বীকৃতি দিচ্ছেন। এটা করতে গিয়ে বিশেষ কোনও ইনটেনশন কাজ করছে কিনা, রাজনৈতিক কোনও প্রকল্পের উদ্দেশ্য হিসেবে আসছে কিনা, সেটা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। বিশেষ কাউকে মাস্টারমাইন্ড বলা অন্যদের জন্য অবমাননাকর। পুরো আন্দোলনের স্পিরিটকে বিভাজিত করা দায়িত্বশীল কাজ হচ্ছে বলে মনে করতে পারছি না, দুঃখজনকভাবে। সরকার প্রধানের ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতাকে জনগণের সম্মিলিত কৃতজ্ঞতা হিসেবে দেখানোটা ঠিক নয়। তাতে গণ-অভ্যুত্থানের গৌরব ও মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়।’

আরও পড়ুন:

সাক্ষাৎকারে বদিউল আলম মজুমদার: নির্বাচনি সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি সংলাপ করবো না

তরুণদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চাইলেন ড. ইউনূস

মাহফুজ আলমকে আন্দোলনের ‘নেপথ্য কারিগর’ হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিলেন ড. ইউনূস

/এপিএইচ/এমওএফ/
সম্পর্কিত
হজযাত্রীদের জন্য অ্যাপ ‘লাব্বায়েক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন মোদি: আল জাজিরাকে ড. ইউনূস
সর্বশেষ খবর
ইরেশ যাকের ‘খুনি’: ফুঁসে উঠলো ফেসবুক!
ইরেশ যাকের ‘খুনি’: ফুঁসে উঠলো ফেসবুক!
বিচারকাজে বিড়ম্বনা, সময় ও খরচ কমানোই প্রধান লক্ষ্য: আইন উপদেষ্টা
বিচারকাজে বিড়ম্বনা, সময় ও খরচ কমানোই প্রধান লক্ষ্য: আইন উপদেষ্টা
প্রেমিকাকে দল বেঁধে ধর্ষণ: প্রেমিকসহ পাঁচজনের যাবজ্জীবন
প্রেমিকাকে দল বেঁধে ধর্ষণ: প্রেমিকসহ পাঁচজনের যাবজ্জীবন
অবশেষে ভারতে সাফের জন্য ক্যাম্পই বন্ধ হয়ে গেলো
অবশেষে ভারতে সাফের জন্য ক্যাম্পই বন্ধ হয়ে গেলো
সর্বাধিক পঠিত
রিজার্ভ আরও বাড়লো
রিজার্ভ আরও বাড়লো
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন মোদি: আল জাজিরাকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন মোদি: আল জাজিরাকে ড. ইউনূস
‘আমার স্বামীর কোনও দোষ নাই, শুধু আ.লীগ করে বলে মাইরা ফেলাইছে’
‘আমার স্বামীর কোনও দোষ নাই, শুধু আ.লীগ করে বলে মাইরা ফেলাইছে’
ইউআইইউ বন্ধ ঘোষণা
ইউআইইউ বন্ধ ঘোষণা
প্রশাসনে অস্থিরতা কাটছেই না, বাড়ছে ক্ষোভ-অসন্তোষ
প্রশাসনে অস্থিরতা কাটছেই না, বাড়ছে ক্ষোভ-অসন্তোষ