X
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
১৩ বৈশাখ ১৪৩২

ফিলিস্তিনের ওপর হামলায় বিশিষ্টজনদের উদ্বেগ

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১৫ অক্টোবর ২০২৩, ২০:০৪আপডেট : ১৫ অক্টোবর ২০২৩, ২০:০৪

ফিলিস্তিনের নাগরিকদের ওপর ইসরায়েলের হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন নাগরিক। রবিবার (১৫ অক্টোবর) বিকালে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে তারা উল্লেখ করেন, আমরা সাম্প্রতিককালে অবরুদ্ধ গাজা এলাকায় ফিলিস্তিনবাসীর ওপর ইসরায়েলের হামলায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।

সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক সালেহ আহমেদের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অবরুদ্ধ এলাকায় উপর্যুপরি অত্যাধুনিক সশস্ত্র আক্রমণের শিকার হচ্ছে শিশু, নারীসহ সাধারণ মানুষ। বিদ্যুৎ, পানিসহ সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ বন্ধ করার ফলে মানবিক বিপর্যয় চরম পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। আমরা মনে করি নিরীহ জনসাধারণের ওপর নিপীড়ন, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।’

বিবৃতিতে সুলতানা কামাল, রাশেদা কে চৌধুরী, রামেন্দু মজুমদার, ডা. সারওয়ার আলী, ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ড. নুর মোহাম্মদ তালুকদার, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, ডা. রশিদ-ই-মাহবুব, এমএম আকাশ, রানাদাশ গুপ্ত, ড.  জোবায়েদা নাসরিন, ড. সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, তবারক হোসাইন, সালেহ আহমেদ, পারভেজ হাসেম, আব্দুল ওয়াহেদ, জহিরুল ইসলাম জহির, ড. সেলু বাসিত, সেলিম রেজা, অলক দাশগুপ্ত, একে আজাদ, জাহাঙ্গীর আলম, দীপায়ন খীসা, রেজাউল কবির, আব্দুর রাজ্জাক, গৌতম শীলের নাম উল্লেখ করা হয়।

বিশিষ্টজনেরা বলেন, ফিলিস্তিনবাসীকে আপন বাসভূমি থেকে উৎখাত করে ইসরায়েল রাষ্ট্র সৃষ্টি করা হয়েছিল। তারপর থেকে ধারাবাহিকভাবে হত্যা ও নির্যাতনের শিকার অধিবাসীরা নিজ ভূখণ্ডে উদ্বাস্তু জীবন যাপন করে চলেছে। সমগ্র ভূখণ্ড থেকে সরে এসে মাত্র একটি করিডর নির্ভর গাজা এলাকায় বসবাস করতে বাধ্য করা হয়েছে। সেখানেও জাতিসংঘের প্রস্তাব উপেক্ষা করে ইসরায়েল নতুন বসতি স্থাপনে লিপ্ত রয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত ইসরায়েল এই সকল অপকর্মে পশ্চিমা শক্তির সামরিক, বেসামরিক ও তথ্য মাধ্যমের সর্বাত্মক সহযোগিতা পাচ্ছে।

/এসটিএস/আরআইজে/
সম্পর্কিত
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় হামাসবিরোধী বিক্ষোভ জোরালো হচ্ছে, নিয়ন্ত্রণ কমছে গোষ্ঠীটির
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
পটুয়াখালীতে ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের আত্মহত্যা
পটুয়াখালীতে ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের আত্মহত্যা
ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ ২ মে
ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ ২ মে
কুয়েটের ৪ শিক্ষার্থীর ওপর হামলা
কুয়েটের ৪ শিক্ষার্থীর ওপর হামলা
বড় দুই বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ
বড় দুই বাজারে রফতানিতে চমক: চীনের ঘাটতি পূরণ করছে বাংলাদেশ
সর্বাধিক পঠিত
মেলার প্যান্ডেল ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
মেলার প্যান্ডেল ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনে ঢিল ছুড়েছে দুর্বৃত্তরা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনে ঢিল ছুড়েছে দুর্বৃত্তরা
প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর কারাদণ্ড, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
প্রবেশন কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর কারাদণ্ড, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
উ. কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উ. কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
কর্মচারীদের সমান উৎসব ভাতা পেতে যাচ্ছেন বেসরকারি শিক্ষকরা
কর্মচারীদের সমান উৎসব ভাতা পেতে যাচ্ছেন বেসরকারি শিক্ষকরা