X
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
১৪ বৈশাখ ১৪৩২

কল্পনাশ্রিত কবিতা লিখতে চাই না : নিষাদ নয়ন

সাহিত্য ডেস্ক
২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৭আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৭

সাহিত্য বিভাগের নির্ধারিত প্রশ্নে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন কবি নিষাদ নয়ন। জন্ম ২১ এপ্রিল ১৯৮৯, মাগুরা। লেখালেখির হাতেখড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চলাকালীন সময়ে। আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর।

বাংলা ট্রিবিউন: কোন বিষয় বা অনুভূতি আপনাকে কবিতা লিখতে অনুপ্রাণিত করে?

নিষাদ নয়ন: বিষয়গত ভাবনার বিন্যাস করে কবিতা লিখিনি কখনো। ইটের মতো শব্দ, কিংবা সিমেন্ট-বালির মিশ্রণ তৈরি করে, গাঁথুনি গড়ে তোলার মতো কবিতা লেখার প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কবিতা লেখা যায় না, অনন্ত এভাবে আমি লিখতে অভ্যস্ত না। এভাবে আমি লিখতে পারি না। আমার কাছে কবিতা লেখা এক ধরনের আত্মতা প্রকাশ করার খেয়াল, একটা বিশেষ মুহূর্তের ঘোর নিংড়ে শব্দের মাধ্যমে প্রকাশ করার অভ্যাসগত অনায়াস দক্ষতা মনে হয়। তবে বিশেষ সময়ের অনুভব জারিত হয়ে আমাদের অবচেতন মনন থেকে অজস্র ভাবনার বুদ্‌বুদ থেকে নির্যাস হিসেবেই কবিতা লেখার ইশারা আসে। তারপর মাথায় মধ্যে কবিতার ভ্রূণ জন্মে, আর কোনো বিশেষ মুহূর্তে কবিতা হিসেবে লেখা হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি কী ধরনের থিম বা বিষয় নিয়ে কবিতা লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?

নিষাদ নয়ন : কবিতা লেখার জন্য থিম বা বিষয় আগে থেকে নির্ধারণ করে আমি লিখি না। এবং কোনো বিষয় নিয়ে লিখব এমন ভাবনা নিজের উপর চাপিয়ে নিয়েও লিখতে চেষ্টা করি না। এমন আত্মপীড়ন করে কবিতা লেখার চেষ্টাকে আমার কাছে গর্ভধারণ না করে প্রসব-বেদনায় ভোগার মতো লাগে। এজন্যই উপলক্ষের কবিতা আমি লিখতে পারি না। তবে কবিতার থিম বা বিষয় থাকে না এমন নয়। পৃথিবীর সব কবিতার বিষয় বা থিম থাকে। আমার কবিতা লেখার আগে থেকে থিম ভেবে লেখার কোনো প্রবণতা নেই। বিভিন্ন সময়ের বিচিত্র-ভাবনা আর অনুভব থেকেই মূলত আমি কবিতা লিখে থাকি, খসড়া আকারে এইসব লেখা অনেকদিন ফেলে রেখে দিই এবং কাটা-ছেঁড়া করি। গল্প বা প্রবন্ধ লেখার জন্য থিম বা বিষয় আগে থেকে ঠিক করে লেখার রেওয়াজ চলে আসছে দীর্ঘদিন থেকে, কিন্তু কবিতা লেখার জন্য বিষয় বা থিম ঠিক করে লেখার চেষ্টাকে আমার কাছে অনেকটাই আনাড়ি বিষয় মনে হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি তাৎক্ষণিক অনুপ্রেরণায় লেখেন, নাকি ধীরে ধীরে শব্দ সাজান?

নিষাদ নয়ন: মূলত, আমার বেশিরভাগ লেখা তাৎক্ষণিকভাবেই লেখা। এই তৎকালীন বা তাৎক্ষণিক লেখাগুলোকে হয়ত এক-বসায় লেখা হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। কিন্তু, সব লেখার পিছনে প্রস্তুতি থাকে সচেতন বা অবচেতন, ভাবনা-গ্রন্থনার মতো মননের পূর্বপ্রস্তুতি অনেক সময় আমাদেরও অগোচরেই থেকে যায়। আবার ধীরে ধীরে স্মৃতিতে লিখতে চেষ্টা মাঝে মাঝে করি না তা-ও বলা যাবে না। হাতের কাছে কাগজ, কলম এমনকি ফোন না থাকলেও স্মৃতিতে ধীরে ধীরে শব্দ সাজিয়ে কিছু কবিতা আমি লিখেছি।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার কবিতার ভাষা ও শৈলী কীভাবে বেছে নেন?

নিষাদ নয়ন: লেখার উৎসারণ হঠাৎই ঘটে, তার জন্য বিশেষ আয়োজন করে বসে থাকতে হয় না এ কথা সত্যি। লেখার ঘোর মাথায় আসার পর ভাষা কিংবা শৈলী নিয়ে ভাবি না। কিন্তু, খসড়া লেখার পর ভাষা আর শৈলী নিয়ে ভাবি। এক্ষেত্রে সব সময় অন্যের মানে পূর্বজ কবিদের ব্যবহৃত ভাষা বা শৈলী সচেতনভাবে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। বহুল ব্যবহৃত শব্দ-শৈলী নিজের কবিতায় ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকি, চেষ্টা করি নিজের মতো কবিতার ভাষায় নিজস্বতার ছাপ রাখতে। এর জন্য আমার কবিতায় অনেক সমার্থক শব্দ ব্যবহার করার চেষ্টা করে থাকি। আবার অনেক শব্দ ব্যবহার করি যে-সব শব্দ সাধারণত কবিতায় কেউ ব্যবহার করে না। আবার আমার কবিতা লেখার পর একটা মিশ্রভাষার কবিতা হিসেবে তা পাঠক হিসেবে বারবার বিভিন্ন সময় পড়ে তার কাব্যভাষা পাল্টে দিই। এক কথায় প্রচলিত অর্থে আমি কাব্যিকতায় আচ্ছন্নতার বাগান রচনা করি না, সে চেষ্টাও করি না। এজন্যই আমার কবিতার মধ্যে গদ্য আর কবিতার একটা মিশেল পাঠকৃতি পাওয়া যাবে এমনটাই আমি বিশ্বাস করি। কবিতার ভাষাগত সংহতি এবং সংরাগ আমি অনেক সময় ইচ্ছেমাফিক পাল্টে দিই। এর ফলে হয়ত আমার কবিতা লেখার প্রয়াস অনেক সময় সফল না হয়ে ব্যর্থ হয়েছে এমনটা আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে পাঠকের কাছে, নিজের কাছেও এমনটা মনে হয় মাঝে মাঝে। কবিতার ভাষিক-নিরীক্ষা নিজের মতো করে করার চেষ্টা সব সময় করি, তা যে কেমন হচ্ছে না আমি বলতে পারব না। এ বিষয় নিয়ে আমার কিছু বলাটা বেমানান লাগে।

বাংলা ট্রিবিউন: কোন কোন কবির প্রভাব আপনার লেখায় আছে?

নিষাদ নয়ন: কবিতা লেখার শুরুটা অন্যদের মতো আমারও অনুকরণ করার চেষ্টা থেকেই। কবিতা আসলে এককভাবে লেখা যায় না, সম্ভবও নয়। আবার কবিতা লিখলে প্রভাব নেই বলাটা এক ধরনের মিথ্যে বলার মতো মনে হয় নিজের কাছে। কবিতায় প্রভাব থাকে দুই রকম— প্রত্যক্ষ আর পরোক্ষ। এর বাইরে থাকা খুবই কঠিন। কোনো শক্তিমান কবির প্রত্যক্ষ প্রভাব কবি হওয়ার জন্য বিপুল অন্তরায় হিসেবে দেখা দেয়। এমন প্রত্যক্ষ প্রভাব কোনো কবির কাম্য হতে পারে না। আবার মজার ব্যাপার পরোক্ষ প্রভাব ছাড়া কারো পক্ষেই কবিতা লেখা সম্ভব নয়। এবার আসল কথায় আসি— আমার কবিতায় বিশেষ কারো প্রভাব নেই, আবার আছে কিনা আমিও জানি না। তবে অনেক কবির পরোক্ষ প্রভাব লুকানো অবস্থায় আছে। এটা এমন এক ধরনের প্রভাব যা-বোঝানো খুবই কঠিন। হয়ত কারো কবিতা পড়ে আমার একটা কবিতা লেখার ঘোর তৈরি হয়েছে, কোনো কবির ব্যবহৃত একটা শব্দ ব্যবহারে বিশেষ অভিপ্রায় থেকে আমি কবিতা লেখার ভাবনা, উপাদান কিংবা রসদ পেয়েছি। এমনকি বিষয় বা থিম ভাবনার চরাচরে আটকে গেছি। তারপর সেই পরিপ্রেক্ষিত থেকে কবিতা লিখেছি অনেকদিন পরে, নিজেই ভুলে গেছে অথবা জানিই না এ লেখার বুদ্‌বুদ কোথা থেকে পেয়েছি।

বাংলা ট্রিবিউন: কথাসাহিত্যের চর্চা করেন? এ চর্চা আপনার কবিতায় কতটুকু প্রভাব রাখে?

নিষাদ নয়ন: হ্যাঁ। আমি সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় লেখালেখির চেষ্টা অনেকদিন থেকেই করে আসছি। আমার বেশকিছু গল্প বিভিন্ন সময় ছাপা হয়েছিল। লেখালেখি অনেক দিন ধরেই করছি, কিন্তু লেখা প্রকাশের ব্যাপারে আমার বিশেষ আলস্য আছে। তবে কবিতার সমান্তরাল প্রবন্ধ লিখি নিয়মিতই বলা চলে। কথাসাহিত্য লেখার জন্য জোরালো প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি, নানামুখী অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আগামীতে গল্প আর উপন্যাস লেখার জন্য মুখিয়ে আছি।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার প্রথম কবিতার বই সম্পর্কে কিছু বলুন। এটি লিখতে গিয়ে কেমন অনুভূতি হয়েছিল

নিষাদ নয়ন: আমার প্রথম ও একমাত্র প্রকাশিত কবিতার বই— ‘বিষণ্নগ্রামের তাঁতঘর’ অমর একুশে বইমেলা ২০২৪-এ প্রকাশিত হয়েছিল অনুভব প্রকাশনী থেকে। নিজের লেখা নিয়ে বা বই নিয়ে বিশেষ কিছু বলার অধিকার আমার নেই। আমি শুধু আমার মতো করে লিখতে চেষ্টা করেছি। এটা প্রকাশের দিক দিয়ে বিলম্বিত বই ছিল। তবে এ বই প্রকাশের পর থেকে বেশ সাড়া পেয়েছি, মিশ্র প্রতিক্রিয়াও পেয়েছি। আগে আমার বই প্রকাশের ব্যাপারে অনীহা বা বিশেষ ভীতি ছিল। এখন আর সেধরনের পূর্বজ অনীহা বা ভীতি একেবারেই নেই। আমার মধ্যে লেখা নিয়ে সংশয় আছে, বই প্রকাশের ইচ্ছে তৈরি হয়েছে প্রথম বই প্রকাশের পর থেকেই। এটি আত্মজৈবনিক কথকতার ধাঁচে লেখা মিশেল গদ্যকবিতার বই। নানাবিধ অনুভবের যাপিত কিংবা ক্ষয়িত জীবনের সংবেদন আছে এই বইয়ের কবিতার পরতে পরতে, এর চেয়ে বেশি কিছু বলা আমার জন্য অনুচিত।

বাংলা ট্রিবিউন: সমকালীন সমাজিক, রাজনৈতিক বা সাংস্কৃতিক ঘটনা কি আপনার কবিতায় প্রভাব ফেলে? যদি ফেলে, তবে কীভাবে তা প্রকাশিত হয়?

নিষাদ নয়ন: এই বিষয়গুলো আমাদের যাপিত সময়ের অন্যতম অনুষঙ্গ। শিল্পসৃজনের স্পৃহা তৈরির পিছনের নিয়ামক শক্তি হিসেবে সমাজ, রাজনীতি এবং সংস্কৃতিকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমার কবিতার মধ্যে মুখর স্লোগান বা প্রতিবাদী উচ্চারণ নেই। কিন্তু, অনেক কবিতার মধ্যে সমাজ, রাজনীতি এবং সংস্কৃতির নানা ধরনের অসংগত বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা নিজের মধ্যে জারি রাখি সব সময়। সরাসরি লেখার মধ্যে দিয়ে দ্রোহ প্রকাশ করার চেয়ে জরুরি প্রচলিত অচলায়তনের বিপক্ষে আলোকসম্পাত করা, সমাজ তথা ব্যক্তিগত গলদ সমূহ চিহ্নিত করে দেওয়ার কবির নৈতিক দায়। কবিতার লেখার প্রণোদনা তো মানুষের ভিতর থেকে জন্মে, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের কাঠামোগত অন্যায়-অনাচার থেকে জন্ম নেয়। কবিতা সময়ের গর্ভগ্রন্থি থেকে জাত, তবে সংস্কৃতি সেই অদৃশ্যবলয় নির্মাণ করে রাখে কবির জন্য। এর জন্য শিল্পসাহিত্য চর্চার ভিত্তিভূমি নির্মিত হয় সাংস্কৃতিক পরম্পরা থেকে।

বাংলা ট্রিবিউন: পাঠকদের মন্তব্য আপনার লেখায় কোনো পরিবর্তন আনে?

নিষাদ নয়ন: সত্যি, সাধারণ পাঠক আমার কবিতা বা অন্য কোনো লেখা পড়ে কিনা আমি জানি না। এখন মূলত যারা লিখে তারা-ই পড়ে খুব কম তা-ই সাধারণ পাঠকের প্রকৃত অবস্থা আমি জানি না। কবিতা পছন্দ করা পাঠক সব সময় কম এবং একটা বিশেষ শ্রেণির রুচিশীল মানুষেরা কবিতা পড়ছে দীর্ঘদিন ধরে। আমার পরিচিত লেখক, পাঠক, বন্ধু, সুহৃদদের মতামত গ্রহণযোগ্য ও যুক্তিসংগত হলে মেনে নিই। লেখার পরে অনেক সময় আমি কিছু ভালো কবিতার পাঠককে, লেখককে আমার লেখা পড়তে দিই, তাদের কাছ থেকে মতামত নিই, বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে লেখার একাধিক পুনর্পাঠ নিই, সংশোধন করি। তবে সাধারণত কবিতা পড়ে ভালো বললে সে-ই মতামত আমি গ্রহণ করি না, উপরন্তু নিজের লেখার নিয়ে সন্দেহ জাগে। আবার কেউ যদি বলে ভালো লাগেনি তবে সে-কথার গুরুত্ব দিই অনেক বেশি।

বাংলা ট্রিবিউন: ভবিষ্যতে কী ধরনের কবিতা লিখতে চান? নতুন কোনো ধারা বা শৈলীতে কাজ করার ইচ্ছে আছে কি?

নিষাদ নয়ন: এটা কঠিন প্রশ্ন। আমি কল্পনার্শ্রিত কবিতা লিখতে চাই না। জোর করে শব্দের সাথে শব্দের মেলাতে চাই না। কবিতা চর্চা করার জন্য আগাম ভবিষ্যৎ বাণী দিতে চাই না। আমার কবিতা আমি লিখতে চাই। আমার দেখা, যাপন করা প্রত্যক্ষ কিংবা দৃশ্যাবলির আলোড়নের, আলোকসম্পাতে হৃদিতল-গহনের কবিতা লিখতে চেষ্টা করব এইটুকুই শুধু বলতে পারি। আর এখন আগাম হওয়ার গান গাওয়ার কিছু নেই। একজন নিবিষ্ট কবির লিখতে লিখতে ধারা কিংবা শৈলী গড়ে ওঠে এসব বলে কয়ে কারো হয় না এমনটাই আমি বিশ্বাস করি। লিখতে লিখতে কেউ লেখক হয়ে উঠে কেউ-বা সাধক। অথচ প্রকৃতি আর সময় মোক্ষম নিয়ন্তা হিসেবে লেখার প্রধানতম অনুঘটক হিসেবে সব লেখকের উপর প্রভাব বিস্তার করে তাই আমিও এর বাইরে থাকব না এটাই স্বাভাবিক।

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে আগুন
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে আগুন
এনসিপি ‘গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটি’ গঠন
এনসিপি ‘গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটি’ গঠন
৩য় প্রান্তিক শেষে ওয়ালটনের মুনাফা ৬৯৬ কোটি টাকা
৩য় প্রান্তিক শেষে ওয়ালটনের মুনাফা ৬৯৬ কোটি টাকা
এনসিপি আইনজীবী উইংয়ের প্রস্তুতি কমিটি গঠন
এনসিপি আইনজীবী উইংয়ের প্রস্তুতি কমিটি গঠন
সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহানের পদত্যাগ দাবি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহানের পদত্যাগ দাবি
রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার
রাখাইনে মানবিক সহায়তায় শর্তসাপেক্ষে করিডোর দিতে রাজি সরকার
হাইকোর্টে প্রতিবেদন: নিয়ম মেনেই হয়েছিল আদানির বিদ্যুৎ চুক্তি
হাইকোর্টে প্রতিবেদন: নিয়ম মেনেই হয়েছিল আদানির বিদ্যুৎ চুক্তি
আবার চালু হচ্ছে পরিত্যক্ত ৭ বিমানবন্দর, সবার আগে বগুড়া
আবার চালু হচ্ছে পরিত্যক্ত ৭ বিমানবন্দর, সবার আগে বগুড়া
মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্যে জামায়াত নেতার বাধা, কেড়ে নেওয়া হলো মাইক
মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্যে জামায়াত নেতার বাধা, কেড়ে নেওয়া হলো মাইক