X
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
১১ বৈশাখ ১৪৩২

কাশ্মীরে হামলার কী জবাব দেবে ভারত? সামনে মোদির অগ্নিপরীক্ষা

দিল্লি প্রতিনিধি
২৪ এপ্রিল ২০২৫, ২৩:৪০আপডেট : ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ২৩:৪০

কাশ্মীরের পহেলগামে (পহেলগাঁও) সন্ত্রাসবাদীদের গুলিতে ২৬জন নিরপরাধ মানুষ ঝাঁঝরা হওয়ার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোরতম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর দেশবাসীর চাপ বাড়ছে।

বুধবার রাতে ভারতের মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটির জরুরি বৈঠকের পর ভারত একতরফাভাবে সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করেছে, পাকিস্তানি কূটনীতিবিদদের বহিষ্কার করেছে এবং পাকিস্তানিদের ভিসা পর্যন্ত বাতিল করেছে – কিন্তু ভারতের কোটি কোটি আমজনতা মনে করছেন পাকিস্তানকে ‘সামরিক প্রত্যাঘাত’ না-করা পর্যন্ত পহেলগামের সমুচিত জবাব দেওয়া সম্পূর্ণ হবে না। যার মানে পুলওয়ামা বা উরিতে জঙ্গি হামলার পর যেভাবে বালাকোট বা ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ করা হয়েছিল, অনেকটা সে ধরনের কোনও পদক্ষেপের জন্য দাবি উঠছে ইতোমধ্যে।

বৈসারান ভ্যালিতে হামলার পর ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী

এদিকে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সক্রিয়তায় উপদ্রুত কাশ্মীরে গত কয়েক বছরে যে ‘তুলনামূলক শান্তি’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, পহেলগামের ঘটনা সেটাকেও ছিন্নভিন্ন করে দেবে এই আশঙ্কাও দেখা যাচ্ছে পুরো মাত্রায়।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে পহেলগামের যে বৈসরান ভ্যালিতে এই নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটে গেছে, সেটি আসলে কাশ্মীরের আলপাইন বেল্টের পাইন অরণ্যে ঘেরা ছবির মতো এক ফালি তৃণভূমি – যাকে অনেকেই আদর করে ডাকতেন ‘মিনি সুইজারল্যান্ড’ নামে। গত কয়েক বছরে এই পহেলগামসহ গোটা কাশ্মীর ভ্যালিতে যে লাখ লাখ পর্যটকের ঢল নেমেছিল, তারাও নিশ্চিতভাবেই এবার আতঙ্কে উপত্যকা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন – ফলে ব্যবসা ও রুজিরোজগার হারানোর ভয়ও চেপে বসেছে সাধারণ কাশ্মীরিদের মধ্যে।

সব মিলিয়ে এটা ভারত সরকারের জন্য এক ধরনের কঠিন অগ্নিপরীক্ষা বলেই পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন – একদিকে তাদের কাশ্মীরের ভেতরে শান্তি ও আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে যাতে সেখানে উন্নয়ন আর পর্যটনের এজেন্ডা বিপথগামী না হয়ে পড়ে – অন্য দিকে ভারতীয়দের অনুভূতিকে মর্যাদা দিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধেও এমন কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে দেশবাসী মনে করে দোষীরা উচিত সাজা পেয়েছে।

দুটো কাজই বলা যতটা সহজ, করা তার চেয়ে অনেক অনেক কঠিন কোনও সন্দেহ নেই!

পহেলগাম হামলায় নিহত আদিল হুসেন শাহর জানাজায় কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাসহ আরও অনেকে

এই অবকাশে দেখে নেওয়া যাক দেশ-বিদেশের পর্যবেক্ষকরা নরেন্দ্র মোদির সামনে এই জোড়া চ্যালেঞ্জকে কীভাবে দেখছেন এবং তার সফল হওয়ার সম্ভাবনাই বা কতটুকু!

‘কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা’

লন্ডনভিত্তিক লেখক ও জিওপলিটিক্যাল অ্যানালিস্ট প্রিয়জিত দেবসরকার দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর রাজনীতি নিয়ে চর্চা করছেন দীর্ঘকাল ধরে। তিনি মনে করেন, পহেলগামের আক্রমণ স্পষ্টতই কাশ্মীর বিতর্কের দিকে আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকৃষ্ট করার জন্য পাকিস্তানের একটা মরিয়া চেষ্টা।

প্রিয়জিত দেবসরকার বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলছিলেন, ‘মাত্র গত সপ্তাহেই পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির একটি প্রকাশ্য সভায় কাশ্মীরকে ইসলামাবাদের জুগুলার ভেইন (প্রধান রক্তবাহী শিরা) বলে বর্ণনা করেছিলেন। তার কয়েক দিনের মধ্যেই এই হত্যাকাণ্ড– দুটোর মধ্যে সম্পর্ক থাকাটা খুব স্বাভাবিক!’

‘আসলে হিন্দু ও মুসলিমরা যে কখনোই শান্তিতে পাশাপাশি থাকতে পারে না – উপমহাদেশের এই বিভাজনমূলক ন্যারেটিভেরই প্রতিফলন ঘটেছে আসিম মুনিরের ওই মন্তব্যে। ভারতে ’৪৭-র দেশভাগের পর যত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে, তার মূলেও আছে এই ভ্রান্ত বিশ্বাসটাই’, জানাচ্ছেন তিনি।

প্রিয়জিত দেবসরকার আরও মনে করিয়ে দিচ্ছেন, পাকিস্তান নিজে এখন একটা চূড়ান্ত অস্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে – যার একটা বড় কারণ অশান্ত বেলুচিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহিংসতা। ‘তার ওপর আমেরিকায় ট্রাম্প প্রশাসনও কাশ্মীর ইস্যুকে তেমন একটা গুরুত্বটা দিচ্ছে না, কাজেই কাশ্মীরকে আবার আন্তর্জাতিক আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে আসাটা পাকিস্তানের জন্য খুব জরুরি ছিল’, বলছিলেন তিনি।

পহেলগামের হামলা যে এই অঞ্চলের রাজনীতিতে বিরাট একটা ধাক্কা দেবে, সে কথা তিনিও মানেন। সেই সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে যে একটা ‘আত্মসন্তুষ্টির ভাব’ চলে এসেছিল সেটা থেকেও হয়তো পহেলগাম তাদের বের করে আনবে বলে ধারণা তার।

দেবসরকার আরও বলছিলেন, ‘ক্ষতি যেটা হবে তা হলো কাশ্মীরের পর্যটনের। গত কয়েক বছরে পর্যটকদের জন্য কাশ্মীরের জীবন প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু পহেলগাম সেই ঝকঝকে ছবিটায় একটা কালো ক্ষতস্থান তৈরি করে দিলো।’ 

 একাত্তরের অসম্পূর্ণ কাজ মোদির এখন শেষ করা দরকার 

দিল্লিতে দক্ষিণপন্থি চিন্তাবিদ ও ফরেন পলিসি এক্সপার্ট শুভ্রকমল দত্ত আবার বিশ্বাস করেন, পাকিস্তানকে চরমতম আঘাত হানার জন্য পহেলগাম মোদির কাছে একটা উপযুক্ত সুযোগ এনে দিয়েছে।  

‘সিন্ধু চুক্তি থেকে ভারতের বেরিয়ে আসা কিংবা পাকিস্তানের ডিপ্লোম্যাটদের বহিষ্কার করা, এগুলো অবশ্যই ভালো কূটনৈতিক পদক্ষেপ। কিন্তু এটা আসলে আরও কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সেরা সময়, কারণ পহেলগামের পর বিশ্ব জনমত ভারতের পক্ষে আছে!’, বাংলা ট্রিবিউনকে বলছিলেন ড. দত্ত।

শুভ্রকমল দত্ত

কিন্তু কী হতে পারে সেই চরমতম পদক্ষেপ?

শুভ্রকমল দত্তর কথায়, ‘একাত্তরে পাকিস্তান দু’টুকরো হয়েছিল – কিন্তু এখন আসলে সময় এসেছে এই ‘টেরোরিস্তান’ দেশটাকেই মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার।’

‘আমাদের উচিত হবে পাকিস্তানের ভেতর থেকে স্বাধীন বেলুচিস্তান এবং স্বাধীন সিন্ধ-খাইবার পাখতোনওয়ালা তৈরির জন্য সর্বতোভাবে মদত দেওয়া। পাকিস্তানকে টুকরো টুকরো করে একাত্তরের অসম্পূর্ণ কাজ শেষ করতে পারলে তবেই এই কাশ্মীরে তাদের প্রক্সি ওয়ার বা ছায়াযুদ্ধের পাকাপাকি অবসান হবে’, বলছেন তিনি।

‘পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরে বা গিলগিট বালটিস্তানে গিয়ে একদিন হিন্দুরা নবরাত্রির খাবার খাবেন, এটা ভারতীয় হিন্দুদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন কেউ যদি পূরণ করতে পারেন তাহলে নরেন্দ্র মোদিই পারবেন, আর সেই অভিযান শুরু করার এখনই উপযুক্ত সময় বলে আমি মনে করি’, অভিমত শুভ্রকমল দত্তর।

মোদির রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

নরেন্দ্র মোদির জীবনীকার ও সাংবাদিক নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় কিন্তু মনে করছেন, মোদির সমগ্র রাজনৈতিক জীবনে পহেলগামের মতো বড় চ্যালেঞ্জ আর আসেনি!

‘আপনি দৃশ্যটা কল্পনা করুন, কাশ্মীর বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের কলমা পড়তে বলে যাচাই করা হচ্ছে তারা হিন্দু না মুসলিম … তারপর বেছে বেছে হিন্দু পুরুষদের গুলি করে তাদের স্ত্রী-মেয়েকে বলা হচ্ছে ‘যা মোদিকে গিয়ে বল’ – এখন হিন্দুহৃদয়সম্রাট বলে যিনি ভক্তদের মনে জায়গা করেছেন তিনি যদি এই অপমানের জবাব না দেন তো কীসের জবাব দেবেন?’, বলছিলেন নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।

নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়

আর নরেন্দ্র মোদির জবাবটাও যে সামরিক হবে, তা নিয়েও কোনও সংশয় নেই তার। ‘অবশ্যই এটা একটা সিকিউরিটি রেসপন্স হবে, আর ভারতের রাজনৈতিক ন্যারেটিভেও সেই পদক্ষেপের প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী’, বলছিলেন তিনি।

‘আসলে বিজেপি এতদিন বলে এসেছে তাদের ‘মাস্কুলার সিকিউরিটি পশ্চারিং’ বা কঠোর নিরাপত্তাগত অবস্থান এবং সীমান্তের অন্য পারে গিয়ে চালানো সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ক্রস বর্ডার টেরোরিজমকে সফলভাবে মোকাবিলা করতে পেরেছে। পহেলগাম যদি সেই দাবিটাকে নিয়েই প্রশ্ন তোলে তাহলে তো নিজেদের অবস্থানকে জাস্টিফাই করতে বিজেপিকে আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতেই হবে, তাই না?’

‘এখন মোদি সেটা কালকেও নিতে পারেন, কয়েকদিন পরেও নিতে পারেন। ঠিক কী ধরনের ব্যবস্থা নেন, তাতে ভারতের ধর্মীয় মেরুকরণও আরও গভীর হতে পারে। বিশ্বে শুল্ক নিয়ে আগে থেকেই তোলপাড় চলছে, তাতে ভারতের অর্থনীতিও আরও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কিন্তু এত কিছুর পরেও মোদিকে একটা কিছু রেসপন্স করতেই হবে – কারণ কিছু না করাটা তার জন্য কোনও অপশন নয়!’, বলছিলেন নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।

এই পটভূমিতেই পহেলগামের হত্যাকাণ্ড সমকালীন ভারতের ইতিহাসে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ নির্ণায়ক মোড় হয়ে উঠতে পারে, এমনটাই মনে করছেন তিনি।

নরেন্দ্র মোদির ন্যারেটিভই প্রশ্নের মুখে

দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়াতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক অজয় দর্শন বেহেড়ার মতে, পহেলগামের হামলা যে পাকিস্তানের মদতেই হয়েছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই – কিন্তু কূটনৈতিকভাবে বিশ্বের কাছে সেটা প্রমাণ করতে ভারতকে অনেক মেহনত করতে হবে।

অধ্যাপক বেহেড়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, পহেলগামের হামলা এমন কোনও ঘটনা নয় ভারত যার জবাবে নীরব থাকতে পারবে, খুব কড়া একটা জবাব তাদের দিতেই হবে – সে যেভাবেই হোক না কেন!

তার কথায়, ‘এই হামলার ঘটনায় পাকিস্তানের কোনও ‘স্টেট অ্যাক্টর’ বা রাষ্ট্রীয় সংস্থার নাম করা হয়নি ঠিকই, কিন্তু গোটা বিষয়টাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হলমার্ক বা ছাপ একেবারে স্পষ্ট।’

অজয় দর্শন বেহেড়া

‘নইলে যেরকম পেশাদার উপায়ে গোটা অপারেশনটা চালানো হয়েছে, হামলার লোকেশন ও সেখান থেকে বেরোনোর এক্সিট রুট যেভাবে বাছা হয়েছে, হামলার টাইমিংটা যে রকম ছিল – তাতে একটা মেটিকিউলাস প্ল্যানিং-এর প্রমাণ আছে ছত্রে ছত্রে, যেটা কোনও সাধারণ স্থানীয় গোষ্ঠীর কাজ হতেই পারে না!’

তিনি আরও মনে করেন, ২০১৯ সালে কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ করার পর মোদি সরকার সেখানে যে উন্নয়নের ন্যারেটিভ তুলে ধরতে চাইছিল সেটাও এখন বিরাট একটা হোঁচট খেতে বাধ্য।

অধ্যাপক বেহেড়ার ভাষ্য অনুযায়ী, ‘৩৭০ ধারা বিলোপের পর সরকার বারবার নিরাপত্তা পরিস্থিতির দারুণ উন্নতি হয়েছে বলে দাবি করে এসেছে। সেই নিরাপত্তা কেন এভাবে মুখ থুবড়ে পড়লো, সেই জবাবদিহিও কিন্তু তাদের করতে হবে।’

পহেলগামে যখন সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালায় তখন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে ছিলেন – এবং হামলার টাইমিং বাছার সঙ্গে এর একটা যোগসূত্র আছে বলেও মনে করেন অজয় দর্শন বেহেড়া।

‘মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের সফর চলাকালীন হামলা চালিয়ে সারা দুনিয়াকে এই বার্তাটাই দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে যে কাশ্মীর ইস্যুর কিন্তু এখনও নিষ্পত্তি হয়নি – এটি এখনও একটি বিতর্কিত বিষয়। ভারতও এই মোটিভটা জানে, ফলে এখন তারা কীভাবে বৈশ্বিক কূটনৈতিক পর্যায়ে সেটার মোকাবিলা করে, তাও কিন্তু দেখার বিষয় হবে’, বলছিলেন তিনি।

 

/এএ/
সম্পর্কিত
ভ্লাদিমির, থামো!, কিয়েভে রুশ হামলার প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
কাশ্মীর হামলায় জড়িতদের ‘অকল্পনীয়’ শাস্তি দেওয়ার অঙ্গীকার মোদির
সর্বশেষ খবর
রাস্তায় নারীদের উত্ত্যক্তের ভিডিও ভাইরাল: আরও এক যুবক গ্রেফতার
রাস্তায় নারীদের উত্ত্যক্তের ভিডিও ভাইরাল: আরও এক যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ১০ মামলার আসামি ডাকাত সর্দার কোরবান আলী গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ১০ মামলার আসামি ডাকাত সর্দার কোরবান আলী গ্রেফতার
নুরা আল-আশির ‘ভাই হারানোর বেদনা’
সমকালীন ফিলিস্তিনি গল্পনুরা আল-আশির ‘ভাই হারানোর বেদনা’
বার কাউন্সিল পরীক্ষায় ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেফতার এক
বার কাউন্সিল পরীক্ষায় ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেফতার এক
সর্বাধিক পঠিত
ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নোটিশ
ডা. জাহাঙ্গীর কবির-তাসনিম জারার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নোটিশ
ক্যামেরায় ধরা পড়লো শিবির নেতা হত্যা মামলার আসামিকে গুলি ও কোপানোর দৃশ্য
ক্যামেরায় ধরা পড়লো শিবির নেতা হত্যা মামলার আসামিকে গুলি ও কোপানোর দৃশ্য
ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে প্রধান উপদেষ্টাকেও ডাস্টবিনে ছুড়তে দেরি হবে না
ফেনীতে মামুনুল হকইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে প্রধান উপদেষ্টাকেও ডাস্টবিনে ছুড়তে দেরি হবে না
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ত্বকের যত্নে গোলাপজল ব্যবহার করলে যেসব উপকার পাবেন
ত্বকের যত্নে গোলাপজল ব্যবহার করলে যেসব উপকার পাবেন