X
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
৬ বৈশাখ ১৪৩২

আফসানা মিমির বাবা মারা গেছেন

বিনোদন রিপোর্ট
২৩ মে ২০২৪, ১২:৪৯আপডেট : ২৩ মে ২০২৪, ১৩:৫৪

গুণী অভিনেত্রী আফসানা মিমির বাবা সৈয়দ ফজলুল করিম মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল সাড়ে আটটার দিকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। খবরটি নিশ্চিত করেছেন মিমির ঘনিষ্ঠজন ও কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা।

সোশ্যাল হ্যান্ডেলে দেওয়া এক বার্তায় সুবর্ণা বলেন, ‘আমাদের প্রিয় আফসানা মিমির বাবা মারা গেছেন। তার জানাজা বাদ জোহর উত্তরায় মিমির বাসায় অনুষ্ঠিত হবে। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। শান্তিতে থাকুন খালু।’

কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে, সে বিষয়টি অবশ্য জানা যায়নি। তবে খবরটি শুনে মিমির সহকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষী অনেকেই সমবেদনা প্রকাশ করছেন। এর মধ্যে আছেন অপি করিম, সাজু খাদেম, শুভাশিস ভৌমিক, ইমতিয়াজ বর্ষণ, শতাব্দী ওয়াদুদ, চিত্রলেখা গুহসহ অনেকে।

জানা গেছে, আফসানা মিমির বাবা পানি উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি করতেন। তার যুক্ত ছিলেন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে।

উল্লেখ্য, আফসানা মিমি নব্বই দশকে বাংলা নাটকে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। শুরুটা হয় ১৯৯০ সালের কালজয়ী ধারাবাহিক ‘কোথাও কেউ নেই’ দিয়ে। যেখানে তিনি বকুল চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে মিমি অসংখ্য টিভি নাটকে কাজ করেছেন।

পাশাপাশি সিনেমায়ও মিমির উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য। ‘নদীর নাম মধুমতী’, ‘চিত্রা নদীর পারে’, ‘প্রিয়তমেষু’, ‘পাপ পুণ্য’র মতো ছবি রয়েছে তার ঝুলিতে। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক ওয়েব সিরিজেও দেখা গেছে মিমিকে।

/কেআই/
সম্পর্কিত
পুকুরে মাছ ধরার সময় বজ্রাঘাতে বিএনপি নেতার মৃত্যু 
পুকুরে মাছ ধরার সময় বজ্রাঘাতে বিএনপি নেতার মৃত্যু 
হবিগঞ্জে বজ্রাঘাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বজ্রাঘাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
পুকুরে সেচ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
পুকুরে সেচ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
মাছের খামারে গোসলে গিয়ে প্রাণ গেলো ভাইবোনের
মাছের খামারে গোসলে গিয়ে প্রাণ গেলো ভাইবোনের
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
ছোটবেলা থেকেই আমি সিয়ামের ফ্যান: নৈঋতা
ছোটবেলা থেকেই আমি সিয়ামের ফ্যান: নৈঋতা
১৯ পদে লড়ছেন ৩৮ জন অভিনয়শিল্পী
১৯ পদে লড়ছেন ৩৮ জন অভিনয়শিল্পী
এবার যুক্তরাষ্ট্রে ‘দাগি’
এবার যুক্তরাষ্ট্রে ‘দাগি’
শিল্পীদের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি ১০ প্রস্তাবনা
শিল্পীদের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি ১০ প্রস্তাবনা
‘জংলি’র হল বেড়ে তিনগুণ!
‘জংলি’র হল বেড়ে তিনগুণ!