X
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
১৫ বৈশাখ ১৪৩২

ইউআইইউ’র সমাধান কোন পথে?

এস এম আববাস
২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০০:০১আপডেট : ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০০:০৭

মিডটার্ম পরীক্ষা দিতে না পারার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের তিন দফা আন্দোলনে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) উপাচার্যসহ ১১ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন। অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম। ঘটনা খতিয়ে দেখতে ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং (তথ্য অনুসন্ধান) কমিটি গঠন করেছে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ। কমিটির প্রতিবেদনের পর বেসরকারি এই বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে একটি সমাধান খুঁজবে।

ঘটনার সূত্রপাত

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে, এক শিক্ষার্থী বাবার মৃত্যুর কারণে মিডটার্ম পরীক্ষা দিতে পারেননি। ওই শিক্ষার্থী গত সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে এসে পরীক্ষা দিতে চাইলে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে চাওয়া হয় বাবার মৃত্যুসনদ। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসসি) বিভাগের প্রধান অধ্যাপক নুরুল হুদা ওই শিক্ষার্থীকে মৃত্যুসনদ সত্যায়িত করে আনতে বলেন। এ নিয়ে অসন্তোষ তৈরি হয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে। ওই শিক্ষার্থী বিভাগীয় প্রধানের কাছে গিয়ে তার পরীক্ষার কথা জানালে তাকে পরে যোগাযোগ করতে বলা হয়। এরপর ওই শিক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ে বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে দেখা করতে যান, কিন্তু ওই শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাননি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিভাগীয় প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার কারণে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই সময় ছিলেন না বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র।

এই ঘটনার পর ওই দিনই মিডটার্ম পরীক্ষা দিতে না পারা শিক্ষার্থী প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশ নামে ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট দেন। পোস্টে ওই শিক্ষার্থী মিডটার্ম পরীক্ষা দিতে না পারা এবং বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে তিনি হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে তুলে ধরেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভাগীয় প্রধানের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সিএসসি বিভাগের চেয়ারম্যানের পদত্যাগে দুপুর ২টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রশাসনের সাড়া না পাওয়ায় উপাচার্য অধ্যাপক আবুল কাসেম মিয়া এবং বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল হুদার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।

উপাচার্যসহ ১১ শিক্ষকের পদত্যাগ

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে উপাচার্য, ডিনসহ সব বিভাগীয় চেয়ারম্যান পদত্যাগের ঘোষণা করেছেন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে তারা পদত্যাগের ঘোষণা দেন।

ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, ‘ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্যসহ ১১ জন শিক্ষক পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির প্রতিবাদে সব অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান ও ইনস্টিটিটিউটের পরিচালকরা যৌথভাবে তাদের প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।’ রবিবার তারা পদত্যাগ করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক আবুল কাসেম মিয়া ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং ইমেরিটাস অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক নুরুল হুদা, অর্থনীতি বিভাগের প্রধান মো. ওমর ফারুক, স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক হাসান সারওয়ার, আইরিকের পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন, ইইই বিভাগের প্রধান মো. কে. মাশুকুর রহমান, ফার্মেসি বিভাগের প্রধান তাহমিনা ফয়েজ, সিডিআইপির পরিচালক সুমন আহমেদ, ডেটা সায়েন্স প্রোগ্রামের পরিচালক জান্নাতুন নূর, বিজিই প্রোগ্রামের পরিচালক রফিকুল ইসলাম ও আইএনএসের পরিচালক অধ্যাপক আবু সাকলায়েন।

অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটির ঘোষণা

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ইউআইইউ কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক বন্ধ ঘোষণা করে রবিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে।

রেজিস্ট্রার ড. মো. জুলফিকার রহমানের দেওয়া নোটিশে বলা হয়, কিছু অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) কর্তৃপক্ষ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সব অ্যাকাডেমিক এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। ইউআইইউ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের অসুবিধার জন্য দুঃখিত।

ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি গঠন

বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ড তিন সদস্যের একটি ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করে সোমবার (২৮ এপ্রিল)। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মুজিবুর রহমানকে প্রধান করে এই কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্য দুই জনের মধ্যে সদস্য বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাদিদ মুনির এবং সদস্য সচিব স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারিক হাসান।

কমিটিকে পরবর্তী সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির চিঠিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক ঘটনা এবং অস্থিরতার একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং নিরপেক্ষ অধ্যয়ন পরিচালনা করার জন্য কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

তাদের সাত কার্যদিবসের মধ্যে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে, যার মধ্যে সমস্ত প্রাসঙ্গিক প্রমাণ, অনুসন্ধান এবং বিবৃতি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়, বোর্ড পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্বচ্ছতা, ন্যায্যতা এবং সততার সর্বোচ্চ মান বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, একইসঙ্গে অ্যাকাডেমিক উৎকর্ষতা এবং জাতীয় উন্নয়নের জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

শিক্ষার্থীদের তিন দাবি

১. বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ ছাড়াও ইউআইউ রিফর্ম ১.০ ও জুলাই বিপ্লবে বাধা দেওয়া, এক ছাত্রীর বাবা মারা যাওয়ার পর তার কাছে ডেথ সার্টিফিকেট চাওয়া, আইসিইউ ফেরত শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানানো, বিশ্ববিদ্যালয়ে একক সিন্ডিকেট তৈরির অভিযোগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নুরুল হুদার পদত্যাগ।

২. মিডটার্ম পরীক্ষার সময় ১৫ মিনিট কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি আবারও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।

৩. ইউআইইউ রিফর্ম ১.০– এ যেসব দাবি মানা হয়েছিল, সব দাবি অনতিবিলম্বে বাস্তবায়ন করতে হবে। বিশেষভাবে ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষার ফি মিডটার্মে কোর্সপ্রতি ২ হাজার টাকা ও ফাইনাল পরীক্ষায় ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।

আন্দোলন নিয়ে শিক্ষার্থীরা বলছেন, এই আন্দোলন শুধু একক কোনও ঘটনার প্রতিবাদ নয়। এটি দীর্ঘদিনের জমে থাকা অ্যাকাডেমিক অনিয়ম, প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা এবং ব্যবস্থাপনা ঘাটতির বিরুদ্ধে অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ।

পদত্যাগের বিষয়ে ব্যবসায় প্রশাসন (বিবিএ) বিভাগের ২২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তৌহিদ রিমেল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘পদত্যাগ করা শিক্ষকরা জানিয়েছেন, তারা ভিসি স্যারের সম্মানার্থে একযোগে পদত্যাগ করেছিলেন। কিন্তু আমরা তাদের বলেছি, আমরা আপনাদের পদত্যাগ করতে বলিনি। সেই প্রেক্ষিতে আমরা রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান নেই, তবে কোনও শিক্ষককে অবরুদ্ধ করার ঘটনা ঘটেনি। রাত আড়াইটা পর্যন্ত আলোচনার পর শিক্ষকরা মৌখিকভাবে আশ্বাস দিয়েছেন যে, তারা তাদের পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করবেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন।’

তৌহিদ রিমেল বলেন, ‘আপনারা এসে দেখুন, কতজন চলমান (রানিং) শিক্ষার্থী আমাদের সঙ্গে রয়েছেন, সমর্থন জানিয়েছেন। যারা আপত্তি জানিয়েছেন, তারা হয়তো পদত্যাগ করা ভিসির পছন্দের ছিলেন। কেউ কেউ তো আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীও হতে পারেন। তবে আমরা শিক্ষার্থীরা যৌক্তিক দাবিই জানিয়ে আসছি।’

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে উপাচার্যের পদত্যাগের জন্য আন্দোলনে গেছেন শিক্ষার্থীরা বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা। তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, একজন শিক্ষার্থীর বাবা মারা গেছেন, সে কারণে সে মিডটার্ম পরীক্ষা দিতে পারেনি। তাকে বাবার মৃত্যুসনদ নিয়ে আসতে বলা হয়েছে, সে নিয়েও এসেছে। কিন্তু বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক নুরুল হুদা সেটা আবার সত্যায়িত করে আনতে বলেছেন, এটি তো ঠিক নয়। সে কারণে ওই শিক্ষার্থী ফেসবুকে পোস্ট দেয় এবং তারপর আন্দোলন শুরু করেন তারা। তাদের দাবি ছিল— বিভাগীয় প্রধানের অপসারণ, কিন্তু উপাচার্য এ বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। আর সে কারণেই উপাচার্যেরও পদত্যাগ দাবি করেছেন। তবে উপাচার্যসহ ১১ জন শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন শিক্ষার্থীদের অশোভন আচরণ, বাজে রকম স্লোগানের কারণে। অসম্মান মনে করে সব বিভাগের প্রধানরা পদত্যাগ করেছেন।     

বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ছাত্ররা যেকোনও যৌক্তিক দাবি অবশ্যই করতে পারে, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু শিক্ষকদের সঙ্গে তারা খারাপ আচরণ করতে পারে,— এটা কল্পনার বাইরে, মানতে পারছি না। ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

পদত্যাগ করা উপাচার্য অধ্যাপক আবুল কাসেম মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা তো যৌক্তিক দাবি করতেই পারে। কিন্তু যে ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তা আমি আশা করিনি। বুয়েটে ৩৩ বছর চাকরি করেছি, এমন কোনও আচরণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে করিনি। পরিস্থিতির কারণে আমি পদত্যাগ করেছি।’

দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় সমস্যা তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক আবুল কাসেম মিয়া বলেন, ‘শনিবারে তাদের (শিক্ষার্থীদের) সঙ্গে কথা বলবো। কিন্তু তার আগেই তারা আন্দোলন করেছে। ছাত্ররা আমাকে বলেছে, বিভাগীয় প্রধানকে অপসারণের জন্য বেলা ২টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিয়েছে তারা। আমি তাদের জিজ্ঞাসা করেছি, কোথায়, কার কাছে আল্টিমেটাম দিয়েছ, তারা বলেছে, ফেসবুকে। আমি তো ফেসবুক ঠিকমতো দেখি না।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কম্পারেশনের পরিচালক অধ্যাপক এফ এ সোবহানী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি মনে করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে ট্রাস্টি বোর্ডের দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে সমাধান করা উচিত। প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, ব্যক্তিকে নয়।’

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যেকোনও যৌক্তিক দাবি জানাবে, এটা তাদের অধিকার। তবে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মতো আচরণ করা উচিত নয়। কারণ এটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, তার একটি আইনও আছে। দাবি-দাওয়া আদায় করার সময় শৃঙ্খলা, নিয়ম, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সম্মান— এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে ছাত্রদের আন্দোলন করা উচিত।’

আরও পড়ুন: ইউআইইউতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ভিসিসহ ১০ শিক্ষকের পদত্যাগ

/এপিএইচ/এমএস/
সম্পর্কিত
ইউআইইউ বন্ধ ঘোষণা
আন্দোলনের মুখে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত
ইউআইইউ’র বাকি ১০ শিক্ষক পদত্যাগপত্র প্রত্যাহারের আশ্বাস দিয়েছেন
সর্বশেষ খবর
রাজস্ব নীতিতে অভিজ্ঞতার অবমূল্যায়নের অভিযোগ কাস্টমস ও ভ্যাট অ্যাসোসিয়েশনের
রাজস্ব নীতিতে অভিজ্ঞতার অবমূল্যায়নের অভিযোগ কাস্টমস ও ভ্যাট অ্যাসোসিয়েশনের
পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ
পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ
দেশের সব পলিটেকনিকে শাটডাউন ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে শাটডাউন ঘোষণা
মোহাম্মদপুরে সেই ব্যবসায়ীর বাসায় আবার গুলি
মোহাম্মদপুরে সেই ব্যবসায়ীর বাসায় আবার গুলি
সর্বাধিক পঠিত
‘আমার স্বামীর কোনও দোষ নাই, শুধু আ.লীগ করে বলে মাইরা ফেলাইছে’
‘আমার স্বামীর কোনও দোষ নাই, শুধু আ.লীগ করে বলে মাইরা ফেলাইছে’
ইউআইইউ বন্ধ ঘোষণা
ইউআইইউ বন্ধ ঘোষণা
প্রশাসনে অস্থিরতা কাটছেই না, বাড়ছে ক্ষোভ-অসন্তোষ
প্রশাসনে অস্থিরতা কাটছেই না, বাড়ছে ক্ষোভ-অসন্তোষ
মানবিক করিডোরের জন্য যেসব শর্ত দিয়েছে সরকার
মানবিক করিডোরের জন্য যেসব শর্ত দিয়েছে সরকার
ধর্ষণের অভিযোগে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু
ধর্ষণের অভিযোগে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু