চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি ট্রাফিক) মাসুদুল হাসান বলেন, পুলিশ কর্মকর্তাদের পরিবারের ওপর হামলা জঙ্গিদের কর্মকাণ্ডে নতুন মাত্রা। আমরা ধারণাও করতে পারিনি, এভাবে আমাদের পরিবারের ওপর হামলা হবে।’
তিনি বলেন, বাবুল আক্তার জঙ্গি দমনে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। এজন্য তিনি সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি একজন নির্ভীক পুলিশ কর্মকর্তা।
এসপি বাবুল আক্তার ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে গিয়ে পৌঁছেছেন। ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর নিহত মাহমুদা খানমকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিক্যালে অবস্থানরত নগরীর মেয়র আ জ ম নাসির বলেন, ‘এটি অবশ্যই জঙ্গিদের কাজ। এটি একটি পরিকল্পিত ও সুসংগঠিত হত্যাকাণ্ড।’
এসপি বাবুল আক্তারের বাসা নগরের ওআর নিজাম রোডে। তাদের ছেলে নগরের ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে পড়ে। সকালে ছেলেকে স্কুলের বাসে তুলে দিতে যাচ্ছিলেন মা মাহমুদা। বাসার কাছাকাছি জিইসি মোড়ের ওয়েল ফুডের সামনে মোটরসাইকেলে আসা তিন দুর্বৃত্ত তাকে ছুরিকাঘাত ও গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পুলিশ সুপারের স্ত্রীকে গুলি করে হত্যা
/বিটি/এসটি/