X
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
৭ বৈশাখ ১৪৩২

ক্ষত ঢাকলে ক্ষতি বাড়ে

গুঞ্জন রহমান
১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২০:৫৯আপডেট : ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২০:৫৯

একটা কারখানা। ভেতরের একটা পানির পাইপে লিক হয়েছে। চুইয়ে চুইয়ে পানি পড়ে। কারও সেদিকে খেয়াল নেই। কাছাকাছি যারা কাজ করে, তারা নিতান্তই নিম্ন পর্যায়ের শ্রমিক, তাদের কথায় কর্তৃপক্ষ কান দেয় না। কর্তৃপক্ষের অনেক কাজ। হাজার হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্য সামলাতে ব্যস্ত তারা, দুই টাকার পাইপে চার আনার লিক দেখার সময় তাদের নেই।

দুই.
আরেকটা কারখানা। এখানেও পানির পাইপে লিক। তবে পাইপটা বড় কিংবা পানির চাপ বেশি। তাই ছিদ্র দিয়ে বেরিয়ে আসা পানির ফোয়ারা ছাদ ছুঁয়ে যায় কখনও কখনও। যারা কাছাকাছি কাজ করে, তারা তখন খুব চিৎকার-হট্টগোল করেন। অন্যান্য সেকশন থেকেও কিছু মানুষ বাধ্য হয়ে এদিকে তাকায়, চেঁচামেচিতে কাজের সমস্যা হচ্ছে বলেই হয়তো, তারাও পাইপ মেরামতের দাবি জানায়। এবার আর কর্তৃপক্ষ একেবারেই নীরব থাকতে পারে না। তারা দ্রুত মেরামতের আশ্বাস দেয়। মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্টকে ডাকা হয়। মেইনটেন্যান্সের লোকেরা আরামের চাকরিতে এই উটকো ব্যারামে যথেষ্ট বিরক্ত হয়। ‘একটু-আধটু লিক থাকলে কী হয়? পানিই তো বের হচ্ছে, গ্যাস তো আর না। ফোয়ারা বানাতে কত টাকা লাগে জানেন? বিনা পয়সায় ফোয়ারা দেখতে পাচ্ছেন, তাতেও আপনাদের এত চিল্লাচিল্লি! বাঙালি যে আসলে কী চায়, তা না বুঝলো ইংরেজ, না বুঝলো উর্দুওয়ালারা… এখন তো দেখি বাঙালি নিজেই বোঝে না!’ …

যাহোক, তারা হেলেদুলে আসে, দায়সারা একটা তাপ্পি মারে, লিক সারানো হয়েছে বলে একটা রিপোর্ট দেয়, কিন্তু তাদের ফাঁকিবাজির তাপ্পি ছুটে গিয়ে ক’দিন পরে আবারও যে-কে-সেই!


তিন.
তিন নম্বর কারখানা। এখানকার কর্তৃপক্ষ তেমন উদাসীন নয়। তারা মনে হয় নিজেদের ভালো কিছুটা হলেও বুঝতে পারে। তাই পাইপে লিকেজের অভিযোগ পেলেই মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্টকে তাগাদা দেয়– ‘যাও, জলদি লিক সারাও। শুধু তো পাইপে নয়, কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তিতেই লিক হয়েছে!’ কিন্তু ওয়ান জি বা টু-জি যুগের মেইনটেন্যান্স কর্মীরা কিছুতেই বুঝতে পারে না, পাইপ লিকেজের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তির সম্পর্ক কী? তারা হাঁ-রে-রে-রে করে হাঁকডাক দিয়ে লিক সারাতে আসে... কিন্তু! ইচ্ছে থাকলেও লিক সারানোর সামর্থ্য  না থাকায়, কিংবা সামর্থ্য থাকলেও ইচ্ছে না থাকায়… অথবা সামর্থ্য বা ইচ্ছে কোনোটাই না থাকায়, লিকের একটা পার্মানেন্ট সলিউশন হয় না। ফলে ক’দিন পর আবার একই ঘটনা। এমনটাও কানাঘুষা শোনা যায়, ‘লিক যদি পার্মানেন্টলি সেরেই যায়, বা নতুন কোনও লিক যদি না-ই হয়, তাহলে এত বড় মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্ট বসে বসে করবে কী?’


চার.
এই কারখানার শ্রমিকরা দায়িত্ববান। তারা পাইপে লিক হলেই মেরামতের দাবি তাৎক্ষণিকভাবে সোচ্চার কণ্ঠে জানাতে থাকে। কর্তৃপক্ষের আচরণ দেখে অন্তত মনে হয় যে তারা আন্তরিক। দাবি করা মাত্র তারা মেইনটেন্যান্স কল করে। শুধু তাই নয়, কেন লিক হলো, তার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটিও গঠন করে।

তদন্ত কমিটির কাজ দেখে মনে হয়, তারা খুব জোরদার তদন্ত করছে, কিন্তু বাস্তবে সেই কমিটির রিপোর্ট আলোর মুখ দেখে না। হতে পারে, কমিটির যারা সদস্য, তারা এই লিক ব্যাপারটার সম্পর্কে একেবারেই কোনও ধারণা রাখে না। কেউ যদি অ্যাকাউন্টস ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাদের কারিগরি বিষয়ের তদন্তে পাঠায়, তারা তো বলবেই – লিক হয় লিক সারানোর বাজেট বের করার জন্য। … যা হোক, মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্ট তৎপরতার সঙ্গে দ্রুততম সময়ে লিক সারাতে সক্ষম হয়। মেরামত করা জায়গাটা স্থায়ীভাবে সারানো গেলেও ক’দিন পর ওই পাইপেরই আরেক জায়গায় লিক হয়, নতুবা ওই পাইপটা ছেড়ে দিয়ে লিকেজ ধরা পড়ে ঠিক পাশের পাইপটাতে– সেটি অবশ্য অন্য ব্যাপার।


পাঁচ.
আপনি যদি পাঁচ নম্বর কারখানাটিতে যান, দেখবেন কর্তৃপক্ষের সরাসরি আদেশে কিংবা শ্রমিকদের ‘প্যাদানি’র ভয়ে মেইনটেন্যান্সের লোকদের মনে হয় যেন সারাক্ষণ পাইপের ওপরেই বসে আছে। লিক হওয়া মাত্র সেই লিক সারানো হয়। লিকেজ সারাতে যতক্ষণ লাগে আরকি। ‘এইটুকু জলের ঝাপটাকে হঠাৎ বৃষ্টি ভেবে নিন না! ব্যস্ত কর্মস্থলে একটু বিনোদনই হলো না-হয়?’

পাঁচ ধরনের পাঁচটা কারখানা তো দেখলাম আমরা, কিন্তু এমন কারখানা কি কোথাও দেখলাম, যে কারখানার শ্রমিক, কর্তৃপক্ষ, তদন্ত কমিটি কিংবা মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্ট – কেউ একবার অন্তত ভেবে দেখলো বা সত্যিকার অর্থে খতিয়ে দেখার চেষ্টা করলো– লিক হচ্ছে কেন? লিকেজ সারাতে দেরি হোক বা সেটা দ্রুতই সারানো হোক, সমস্যা তো লিক সারানোর নয়, বরং লিক আর হতে না দেওয়ায়। কেউ একবারও বললো না, যে পাইপে বারবার লিক হতেই থাকছে, সেই পাইপটাই বদলে দেওয়া হচ্ছে না কেন?

সাত জন মিলিয়ে একজনকে পিটিয়ে মেরে ফেলা– কখনও লাফটার শো দেখার স্টাইলে হাসতে হাসতে, কখনও গানের তালে নাচতে নাচতে, কখনও পানিটুকু খেতে না দিয়ে, কখনও ভরপেট ভাত খাইয়ে ধন্যবাদ আদায়ের পর– এসব নাকি নতুন বাংলার মব-জাস্টিস! ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্ছনা, দেশের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসবে প্রতিমা ভাঙচুরের মাধ্যমে সরাসরি বাধা দেওয়া, সিন্ডিকেট করে নিত্যপণ্যের বাজার দর আকাশচুম্বী করে রাখা, কূটকৌশলে শেয়ার বাজার থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা– এসব অত্যন্ত গুরুতর মাত্রার অপরাধ দেশে একের পর এক হতেই থাকছে, যার কোনও প্রতিকার বিগত সরকারের পনের বছরে হয়নি, চলতি সরকারের দু’মাসেও এমন আলামত পাওয়া যায়নি যে এসবের বিচার আদৌ হতে পারে। যদি বিচার কখনও বা হয়, তো সে বিচার এক বছর পর হোক বা এক মাস পর বা একদিন পর, প্রতিকার সাধারণ আইনে হোক বা দ্রুত বিচার আইনে বা স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে বা ক্রসফায়ারে, তাতে কি এই অপরাধগুলো আদৌ বন্ধ হবে? হবে না। এসব বীভৎসতার এখানেই শেষ হবে না। বরং এগুলো আরও ঘটতে থাকবে। আরও অনেক তীব্র বিকৃতি, পৈশাচিকতা, বীভৎসতা একের পর এক ঘটতেই থাকবে। কারণ আমাদের গলদ তো আসলে পাইপটাতেই! এই পাইপের যেখানেই আপনি লিকেজ সারান, নতুন জায়গায় লিকেজ দেখা দেবে। স্থায়ী সমাধান কখনও হবে না। কারণ, সমাধান করার প্রক্রিয়াটাতেই তো গলদ!

সাধারণ মানুষ অপরাধ থেকে বিরত থাকে দুটো কারণে, হয় শাস্তির ভয়ে, নয়তো বিবেকের তাড়নায়। হত্যার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড– এই ভয় যেমন মানুষের মনের গহিনে থাকে, তেমনি তার বিবেকও তাকে বাধা দিতে থাকে, জীব হত্যা মহাপাপ। বিবেক অনবরত তাকে বলতেই থাকে – একজন মানুষকে মেরে ফেলার অধিকার তোমার নেই। লোকটাকে মেরে ফেললে তার স্ত্রী-সন্তান, বাবা-মা’র কী হবে? সর্বোপরি, মানুষ হত্যা করলে তোমার দোজখে যাওয়া নিশ্চিত। হাজার হাজার বছর দোজখের আগুনে পুড়েও এই গুনাহের থেকে পরিত্রাণ নেই... ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমাদের দেশে প্রথম অংশটা অর্থাৎ শাস্তি পাওয়ার ব্যাপারটা এত বেশি অকার্যকর ও দৃষ্টান্তবিহীন হয়ে পড়েছে যে পরের অংশ অর্থাৎ বিবেক ব্যাপারটা প্রায় কোথাও আর কার্যকর নেই। বাংলাদেশের মানুষ, মূলত মুসলমানেরা ধর্মপ্রাণ বলে একটা কথা প্রচলিত আছে, যা কতটা সত্য তা ভেবে দেখা দরকার। ইসলাম ধর্মকে সবচেয়ে বেশি তাচ্ছিল্য করা, অপমান করা, অবমাননা করা, থোড়াই কেয়ার করা, এতটুকুও ধারণ না করা মুসলমানের সংখ্যায় পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে। আমাদের সমাজে একজন আলেম থেকে নিয়ে একজন সাধারণ মুসলিম পর্যন্ত যে কারও এখনই একটা পরীক্ষা নিলে দেখা যাবে, সিংহভাগই ইসলাম সম্পর্কে হয় মোটামুটি কিছুই জানে না, নয়তো জানলেও তা মানে না, আমল করে না। আমাদের কথা আর কাজে মিল নেই। সততার প্রশ্নে এই দেশের না মুসলমান, না হিন্দু, না অন্য কোনও সম্প্রদায়– প্রায় কোনও মানুষই পার পাবে না। অর্থাৎ এ দেশের মানুষকে অপরাধ থেকে দূরে রাখার ক্ষেত্রে ধর্ম বা ধর্মীয় মূল্যবোধ কিংবা ধর্মের বিধিনিষেধ ও অনুশাসনগুলো তেমন কোনও প্রভাব রাখতে পারছে না। এ দেশে কদাচিৎ দৃষ্টান্তমূলক যে ভালো কাজগুলোর কথা জানা যায়, সেসবের পেছনেও ক’দিন পরে বেরিয়ে আসে নির্লজ্জ স্বার্থবাদিতা, ভয়ংকর লোভ। ... তাই পাপ-পুণ্যের ধারণাটা অপরাধ থেকে বিরত রাখার ক্ষেত্রে এদেশের মানুষদের ওপর কোনও প্রভাবই রাখতে পারে না।

অবস্থাদৃষ্টে এটাই প্রতীয়মান যে এ দেশের প্রায় সব মানুষই আমরা অপরাধ করি, করতে চাই বা অপরাধকে সমর্থন করি। অপরাধের মাত্রা যেমনই হোক, অপরাধী আমরা সবাই। সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংক থেকে চার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে পালিয়ে যাওয়া যেমন টাকা চুরির অপরাধ, মায়ের লুকিয়ে রাখা এক হাজার টাকা থেকে দুইশ’ টাকা চুরি করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়াও টাকা চুরিরই অপরাধ। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের আয়তনের বিপরীতে চার হাজার কোটি যত বড় অঙ্ক, একটা দরিদ্র সংসারের মাস-খরচের বাজেটের বিবেচনায় ওই দুইশ’ টাকাও ততটাই বড় অঙ্ক।

একজন নারীকে অপহরণ ও ধর্ষণ করা যেমন অপরাধ, সেই ধর্ষণের ভিডিও দেখা, এবং যে উদ্দেশ্যে বা অজুহাতেই হোক না কেন, তা শেয়ার করা একই রকম অপরাধ। একজন মানুষকে হাসি-তামাশা করতে করতে ঠান্ডামাথায় পিটিয়ে মেরে ফেলা যতটা ভয়ংকর অপরাধ, সেই হত্যাকাণ্ডের ভিডিও রেকর্ড করা ও তা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া ওই অপরাধটার চেয়েও বড় অপরাধ। আজ যারা নানারকম অপরাধ করে চাঞ্চল্যকর শিরোনামের জন্ম দিচ্ছে, তারা আসলে আপনার আমার সমর্থন নিয়েই এসব করছে, এবং তা আমাদের বিনোদনের জন্যই। আমরা এতটাই নোংরা হয়ে গেছি যে আমাদের কোনও বিনোদনই আর সুস্থ নেই। আমরা এসব নোংরামিকেই বিনোদন হিসেবে ধরে নিয়েছি। নচেৎ, ভেবে দেখুন, যত তীব্র আক্রোশই থাকুক আর লোকগুলো যতখানি পাশবিকই হোক না কেন, ওই হত্যা বা সংঘবদ্ধ পর্যন্ত তবু কোনোভাবে ভাবতে পারা কিন্তু, হত্যাকারী বা ধর্ষকদের দ্বারাই ওই নোংরামির ভিডিও ধারণের ব্যাপারটার আর কোনও ব্যাখ্যা কি আদৌ থাকতে পারে? তারা এটা করে থাকে আপনি দেখবেন বলে, আমি দেখবো বলে। কারণ, আমরা তো এমন কিছু দেখার জন্যই উন্মুখ হয়ে থাকি। এবং ‘লাইক দিন, শেয়ার করুন’ এমন দাবি ভিডিওর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া না থাকলেও যেচে পড়ে শেয়ার করে অন্যকে দেখানোর জন্য উন্মুখ হয়ে থাকি! ওই যে লিক দিয়ে ছিটকে বেরোনো নোংরা পানিকে ফোয়ারা কিংবা হঠাৎ বৃষ্টি ভেবে উপভোগ করার মতোই আসলে ব্যাপারটা। তেতো সত্য হলো, আমি সুযোগের অভাবে সৎ আছি। সুযোগ পেলে আমিও অপরাধ করতে পিছপা হবো না। কারণ, মোটামুটি আমরা সব মানুষই জেনে গেছি, অপরাধ করলে আমাদের না হবে বিচার ও শাস্তি, না হবে পাপ, না কোনও গুনাহ।

তো, এই যে আমাদের পুরো পাইপটাই টেম্পার হারিয়ে দুর্বল হয়ে গেছে, একে আমূল বদলাতে না পারলে এই ভূখণ্ডে অপরাধ-প্রবণতা এবং অপরাধ তৎপরতা কিছুতেই থামানো যাবে না, কমানো যাবে না। মেইনটেন্যান্স ডিপার্টমেন্ট কত দ্রুত লিকেজ সারাতে পারছে, সেই পারফরম্যান্সের ওপর আপাতত সন্তুষ্ট আমরা থাকতেই পারি, তবে তৃপ্তির ঢেকুর তোলার অবকাশ আসলে নেই। কারণ আমরা যতই এড়িয়ে যাই না কেন, আসলে কিন্তু সমস্যাটা লিকেজ নয়, বরং সমস্যাটা মেয়াদোত্তীর্ণ বাতিলযোগ্য পাইপ। সেই পাইপটা বদলাতে যত দেরি করা হবে, বিপদ ততই বাড়তে থাকবে। অথচ আমরা পরম নিশ্চিন্তে, অপরিণামদর্শীর মতো ভবিষ্যতের পরোয়া একদমই না করে যে চরম সত্যটা বরাবরই ভুলে থাকতে চাই, তা হলো– ক্ষত জায়গাটা ঢেকে রাখলেই সেটা সেরে যায় না, বরং তাতে ক্ষতিটাই বাড়তে থাকে।

 

লেখক: কবি, প্রাবন্ধিক ও উন্নয়ন গবেষক
[email protected]

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
চাঁদপুরে ভিমরুলের কামড়ে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩
চাঁদপুরে ভিমরুলের কামড়ে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ আজ
সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ আজ
নারায়ণগঞ্জে ঝুটবোঝাই চলন্ত ট্রাকে আগুন, চালক আহত
নারায়ণগঞ্জে ঝুটবোঝাই চলন্ত ট্রাকে আগুন, চালক আহত
সর্বশেষসর্বাধিক