চট্টগ্রাম টেস্ট, প্রথম দিন

তাইজুল-নাঈমের স্পিনে ঘুরে দাঁড়িয়ে দিন শেষ বাংলাদেশের

দ্বিতীয় টেস্টের সংক্ষিপ্ত স্কোর: প্রথম দিনের খেলা শেষে, জিম্বাবুয়ে প্রথম ইনিংসে ৯০ ওভারে ২২৭/৯ (মুজারাবানি ২*, সিগা ১৮*: বেনেট ২১, কারান ২১, আরভিন ৫, উইলিয়ামস ৬৭, মাধেভেরে ১৫, মাসাকাদজা ৬, এনগারাভা ০, মাসেকেসা ৮, ওয়েলচ ৫৪)

নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস হাফ সেঞ্চুরিতে প্রায় সারা দিনই বাংলাদেশকে শাসন করেছিলেন। তারা না থাকলে জিম্বাবুয়ের নাজেহাল অবস্থা হতো। এই দুজন বাদে আর কেউ ত্রিশের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি। তাদের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান করেন দুই ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ও বেন কারান। মূলত তাইজুল ইসলাম ঘূর্ণি জাদু দেখিয়ে বাংলাদেশের ক্যাম্পে স্বস্তি ফেরান।

চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১৭৭ রান। চা বিরতিতে তাদের স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১৬১ রান। শেষ সেশনে নাঈম হাসান সফরকারী অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিনকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু আনেন। তারপর তাইজুলের ঘূর্ণি জাদুতে ৯ উইকেটে ২২৭ রানে দিন শেষ করেছে জিম্বাবুয়ে। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফের মাঠে নামা ওয়েলচকে নবম শিকার বানায় বাংলাদেশ। সেটা ছিল তাইজুলের পঞ্চম উইকেট। ৫৪ রানে থামেন এই ব্যাটার। শেষ সেশনে ৭ উইকেট নিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৬৭ রান করেন উইলিয়ামস।

তাইজুল ৬০ রানে ৫ উইকেট নেন। দুটি পান নাঈম।

ওয়েলচকে ফিরিয়ে তাইজুলের পাঁচ উইকেট

রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফিরেছিলেন ওয়েলচ। দলের ব্যাটিং ধসে আট উইকেট পড়লে মাঠে নেমেছিলেন। কিন্তু বেশি কিছু করতে পারেননি তিনি। তাকে ৫৪ রানে বোল্ড করে পঞ্চম উইকেট তুলে নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। 

রান আউটে পড়লো জিম্বাবুয়ের অষ্টম উইকেট

বাংলাদেশের স্পিনে ব্যাটিং ধসের পর রান আউটে অষ্টম উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। রান নেওয়ার তাড়ায় বিদায় নিয়েছেন ভিনসেন্ট মাসেকেসা (৮)। 

শেষ বিকালে তাইজুলের আঘাতে জিম্বাবুয়ের ব্যাটিংয়ে ধস

দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর জুটি গড়ার চেষ্টায় ছিলেন তাফাদজওয়া সিগা ও ওয়েসলি মাধেভেরে। ২২ রান যোগ করে স্কোর দুইশ পর্যন্ত নিয়ে যান তারা। শেষ বিকালে এসে মাধেভেরেকে দারুণ এক ডেলিভারিতে গ্লাভসবন্দি করে পঞ্চম উইকেটের পতন ঘটান তাইজুল ইসলাম। তার দুর্দান্ত ঘূর্ণি বল ঠিকমতো সামলাতে পারেননি মাধেভেরে। বল তার ব্যাটের কানায় লেগে জমা পড়ে জাকের আলীর গ্লাভসে। জিম্বাবুয়ে ব্যাটার আউট হন ১৫ রানে।  

তাইজুলের ঘূর্ণি জাদু এখানেই থেমে থাকেনি। নতুন বল হাতে নিয়ে ৮১তম ওভারে জোড়া আঘাতে নেন আরও দুই উইকেট। ৮০.৪ ওভারে লেগ বিফোরে ফেরান ওয়েলিংটন মাসাকাদজাকে। পরের বলে নতুন ব্যাটার এনগারাভাকে বোল্ড করলে ৬ রানের মধ্যে ৩ উইকেট তুলে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তিনি। 

নাঈমের দ্বিতীয় শিকার শন উইলিয়ামস

প্রতিরোধ গড়ে বাংলাদেশকে ভোগাচ্ছিলেন শন উইলিয়ামস। নতুন ব্যাটার আরভিনের আউটের পর নাঈমের দ্বিতীয় শিকার হয়েছেন তিনি। তাতে দ্রুত দুই উইকেট পতনে চাপে পড়েছে সফরকারী দল। ৬৯.২ ওভারে নাঈমের বলে প্যাডল সুইপ করতে চেয়েছিলেন উইলিয়ামস। কিন্তু ফাইন লেগে থাকা তানজিম সাকিব লাফিয়ে লুফে নেন তার ক্যাচ। তাতে ৬৭ রানে কাটা পড়েছেন জিম্বাবুয়ের অভিজ্ঞ ব্যাটার। তার ১৬৬ বলের ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ১টি ছয়।     

আরভিনকে ফিরিয়ে অবশেষে উইকেটের দেখা পেলো বাংলাদেশ

ওয়েলচ রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়ার পর নতুন ব্যাটার হিসেবে মাঠে নামেন ক্রেইগ আরভিন। প্রতিরোধ গড়ে খেলতে থাকা শন উইলিয়ামসকে সঙ্গ দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু বাংলাদেশের স্পিন বোলিংয়ে অস্বস্তিতে ভুগতে দেখা যায় তাকে। ৬৭.৩ ওভারে এসে তাকে দারুণ এক ডেলিভারিতে গ্লাভসবন্দি করিয়েছেন নাঈম হাসান। তাতে দীর্ঘক্ষণ হতাশায় ভুগতে থাকা বাংলাদেশ উইকেটের দেখা পেয়েছে। তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটেছে ১৭৭ রানে। আরভিন আউট হয়েছেন ৫ রানে।     

রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছেড়েছেন ওয়েলচ

তৃতীয় উইকেটে জুটি গড়ে বাংলাদেশকে হতাশ করেছেন নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস। চায়ের বিরতি থেকে ফিরে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন ওয়েলচ। গরমে পানিশূন্যতায় ক্র্যাম্পের শিকার হয়ে ৫৪ রানে মাঠ ছেড়ে যান তিনি। নতুন ব্যাটার হিসেবে মাঠে নেমেছেন অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন।  

দ্বিতীয় সেশনে কোনও উইকেটই নিতে পারেনি বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশ দুটি উইকেট নিতে পারলেও দ্বিতীয় সেশন শেষ করেছে হতাশায়। কোনও উইকেটই ফেলতে পারেনি। তাদের বোলিংয়ে রাজত্ব করেছে জিম্বাবুয়ে। যার পেছনে ছিলেন নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস। টস জিতে ব্যাট করতে নামার পর প্রথম দুটি উইকেটে সেভাবে প্রতিরোধ গড়তে পারেনি সফরকারী দল। কিন্তু লাঞ্চ থেকে ফিরে তৃতীয় উইকেটে দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ইনিংসের নিয়ন্ত্রণ নেন ওয়েলচ-উইলিয়ামস। ফিফটির দেখা পেয়েছেন দু’জনেই। তৃতীয় উইকেটে প্রতিরোধ গড়ে বাংলাদেশকে ভোগাচ্ছেন তারা।

চায়ের বিরতিতে যাওয়ার আগে সফরকারীদের স্কোর ৫৬ ওভারে ২ উইকেটে ১৬১। এই সেশনে ২৮ ওভারের খেলা হয়েছে, কোনও উইকেট না হারিয়ে জিম্বাবুয়ে যোগ করেছে ৭২ রান। ওয়েলচ-উইলিয়ামস জুটি অবিচ্ছিন্ন আছে ৮৯ রানে। 

অবশ্য লাঞ্চ থেকে ফিরে শুরুর দিকে এই উইকেট ভাঙার সুযোগ এসেছিল। কিন্তু রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। 

ওয়েলচ, উইলিয়ামসের ফিফটিতে স্কোর দেড়শ ছাড়িয়েছে জিম্বাবুয়ের

শুরুর জুটির স্থায়ীত্ব বেশিক্ষণ ছিল না জিম্বাবুয়ের। কিন্তু তৃতীয় উইকেটে নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস জুটি গড়ে ভোগাচ্ছেন বাংলাদেশকে। এই জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে দেড়শ ছাড়িয়েছে স্কোর। ওয়েলচ তুলে নিয়েছেন ১০৭ বলে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি।  

সঙ্গী শন উইলিয়ামসও দেখা পেয়েছেন ফিফটির। ১১৪ বলে তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি। 

জিম্বাবুয়ের শতরান ছাড়ানোর পর রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া

লাঞ্চ বিরতির পর ইনিংসের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শুরুর দিকে রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে জিম্বাবুয়েকে চাপে রাখা যেত। সেটা না হওয়ায় প্রতিরোধ গড়ে খেলছেন শন উইলিয়ামস ও নিক ওয়েলচ।  

রানআউটের সুযোগ আসে ৩২.৬ ওভারে। বল স্কয়ার লেগে দিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নেওয়ার জন্য কল করেন শন উইলিয়ামস। টাইট কলে ওয়েল স্ট্রাইকার্স এন্ডে পৌঁছালেও মাঝ পথে ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে যান উইলিয়ামস। তার পর কোনও মতে নন স্ট্রাইকিং প্রান্তে পৌঁছান তিনি। দুর্ভাগ্য তখন জাকের আলী নন স্ট্রাইকে দুর্বল থ্রো করায় সুযোগ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ।   

প্রথম সেশনে দুটি উইকেট নিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম সেশনে দুই উইকেট নিয়েছে বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম টেস্টে টস হেরে শুরুতে বোলিংয়ে নামলেও শুরুটা খারাপ করেনি বাংলাদেশ। ব্যাটিং বান্ধব উইকেটে প্রথম সেশনে দুই ওপেনারকে ফেরাতে পেরেছে। অভিষেক টেস্ট খেলতে নেমেই ৪১ রানে ওপেনিং জুটি ভেঙেছেন তানজিম হাসান সাকিব। ব্রায়ন বেনেটকে বিদায় দিয়েছেন। দারুণ টার্ন পাচ্ছেন স্পিনাররাও। তাইজুল ইসলাম নিজের প্রথম ওভারেই বেন কারানকে ফিরিয়েছেন। ৭২ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটলেও দ্রুত স্কোর করার দিকে মনোযোগী সফরকারী দল। লাঞ্চ বিরতির আগে দুই উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ছিল ৮৯ রান। ক্রিজে আছেন শন উইলিয়ামস ৬* ও নিক ওয়েলচ ৩২*। ওয়েলচ সুযোগ পেলেই স্কোর করার সুযোগ হাতছাড়া করছেন না। উইলিয়ামস এখনও খোলসবন্দি।   

বাংলাদেশের ব্যর্থ রিভিউ 

বেন কারানকে ফেরানোর পর ২০.২ ওভারে তাইজুলের বলেই লেগ বিফোরের আবেদন করেছিল বাংলাদেশ। ব্যাটার ছিলেন ওয়েলচ। আম্পায়ার সাড়া দেয়নি দেখে শান্ত রিভিউ নিয়েছিলেন। কিন্তু সাফল্য আসেনি তাতে, নষ্ট হয়েছে রিভিউ। 

বোলিংয়ে এসেই তাইজুলের আঘাত

প্রথম উইকেট পতনের পর নতুন নামা ওয়েলচ হাত খুলে স্কোরের গতি বাড়াচ্ছিলেন। বেন কারানকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৩১ রান যোগ করেছেন তারা। ১৯তম ওভারে তাইজুল বল হাতে নিয়েই বিদায় দিয়েছেন কারানকে। দুর্দান্ত এক ঘূর্ণি বলে ২১ রানে ব্যাট করতে থাকা এই ব্যাটারকে বোল্ড করেছেন তাইজুল। কারান ব্যাক ফুটে গিয়েও কিছু করতে পারেননি। দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটেছে ৭২ রানে।   

রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন ওয়েলচ

১৪তম ওভারের শুরুতেই মেহেদী হাসান মিরাজের বলে ক্যাচ আউটের আবেদনে ওয়েলচকে আউট দিয়েছিলেন আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিয়ে বেঁচেছেন তিনি। রিপ্লেতে দেখা গেছে, বল ব্যাট কিংবা গ্লাভসে স্পর্শ করেনি। বল গিয়ে আঘাত করে বাম বাহুতে। সম্ভাব্য এলবিডাব্লিউর ক্ষেত্রেও ছিল না কোনও ইম্প্যাক্ট! তাতে বাংলাদেশের আনন্দ মিলিয়ে যায় মুহূর্তেই।      

শুরুর জুটি ভাঙলেন প্রথম টেস্ট খেলতে নামা তানজিম 

শুরুর জুটিতে ভালো প্রতিরোধ গড়েছিলেন ব্রায়ান বেনেট ও বেন কারান। অষ্টম ওভারে জুটি ভাঙার সুযোগও তৈরি করেছিলেন মিরাজ। শেষ পর্যন্ত ১০.৩ ওভারে ৪১ রানের জুটি ভেঙেছেন অভিষিক্ত পেসার তানজিম সাকিব। তার বলে বিদায় নিয়েছেন প্রথম টেস্টে টানা ফিফটি করা ব্রায়ান বেনেট। সাকিবের বাড়তি বাউন্সের বল ব্যাটের কানায় লেগে জমা পড়ে কিপারের গ্লাভসে। তাতে ২১ রানে ফিরেছেন বেনেট।  

মিরাজের বলে স্লিপে ক্যাচ ছাড়লেন সাদমান

দুই পেসার মিলে বেশ কয়েকবার বিপদে ফেলার চেষ্টা করলেও জিম্বাবুয়ের শুরুর জুটিতে আঘাত হানতে পারেননি হাসান মাহমুদ ও তানজিম সাকিব। অষ্টম ওভারে বোলিংয়ে পরিবর্তন আনলে সুযোগ তৈরি করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওভারের দ্বিতীয় বলে তার স্পিনে স্লিপে বেন কারানের ক্যাচ গেলেও সেটা ধরতে পারেননি সাদমান ইসলাম। তখন কারান ১১ রানে ব্যাট করছিলেন। 

টসের মুহূর্তের ছবি।টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

সিলেটে প্রথম টেস্টে হারের পর সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে চট্টগ্রামে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে টসভাগ্য পাশে পায়নি বাংলাদেশ। শুরুতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন। 

তানজিম সাকিবের অভিষেক, একাদশে কারা

পেসার অভিষেক তানজিম হাসান সাকিবের টেস্ট অভিষেক হচ্ছে এই ম্যাচ দিয়ে।  

প্রথম টেস্ট থেকে পরিবর্তন আনা হয়েছে তিনটি। নাহিদ রানা পিএসএল খেলতে যাওয়ায় অভিষেক হচ্ছে আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিবের। বাদ পড়েছেন মাহমুদুল হাসান জয় ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ। তাতে দ্বিতীয় টেস্টের দলে ফেরা এনামুল হক প্রায় তিন বছর পর খেলতে নামছেন। স্পিনার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন নাঈম হাসান। এর ফলে এই টেস্টে স্পিনার থাকছেন তিনজন। যেহেতু বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লা. লে. মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পরের দিকে স্পিন একটা ফ্যাক্টরে পরিণত হবে। 

জিম্বাবুয়ে দলেও পরিবর্তন এসেছে দুটি। বাদ পড়েছেন ভিক্টর নিয়াউচি ও নায়াশা মায়াভো। তাদের জায়গা এসেছেন লেগস্পিনার ভিনসেন্ট মাসেকেসা ও উইকেটকিপার ব্যাটার তাফাদজওয়া সিগা। 

বাংলাদেশ একাদশ: সাদমান ইসলাম, এনামুল হক, মুমিনুল হক, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, জাকের আলী (উইকেটরক্ষক), মেহেদী হাসান মিরাজ, তানজিম হাসান সাকিব, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান ও হাসান মাহমুদ।

জিম্বাবুয়ে একাদশ: বেন কারান, ব্রায়ান বেনেট, নিকোলাস ওয়েলচ, শন উইলিয়ামস, ক্রেইগ আরভিন (অধিনায়ক), ওয়েসলি মাধেভেরে, তাফাদজওয়া সিগা (উইকেটকিপার), ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রিচার্ড এনগারাভা, ব্লেসিং মুজারাবানি ও ভিনসেন্ট মাসেকেসা।