বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে শেখ জামালের দেওয়া ২৭৭ রানের লক্ষ্যে ২২১ রানে থেমে যায় খেলাঘর সমাজ কল্যাণ সমিতি। শেখ জামালের বোলারদের সামনে খেলাঘরের ব্যাটসম্যানরা মোটেও সুবিধা করতে পারেনি। খেলাঘরের অধিনায়ক জহুরুল ইসলামের ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৫১ রান।
মাশরাফির উইকেট না পেলেও বল খারাপ করেননি। ৭ ওভারে ১ মেডেনে দিয়েছেন ৩৪ রান। শেখ জামালের সেরা বোলার সোহরাওয়ার্দী শুভ, ৩৬ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
এর আগে সৈকত আলী (৮৩), নাসির হোসেন (৫৬) ও নুরুল হাসানের (৫৮) হাফসেঞ্চুরিতে শেখ জামাল ৯ উইকেট হারিয়ে ২৭৬ রান সংগ্রহ করে।
ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে যুব বিশ্বকাপ জয়ী দুই ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে শাইনপুকুর পেয়েছে দুর্দান্ত জয়। মোহামেডানের করা ২৫৭ রানের জবাবে শাইনপুকুর ৫ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়। এই জয়ে তানজিদ ও হৃদয়ের অবদান সবচেয়ে বেশি।
ওপেনিংয়ে নেমে তানজিদ ৭৭ বলে ৫৯ রানের ইনিংস খেলে ভালো শুরু এনে দেন শাইনপুকুরকে। স্পিনার মাহমুদুল হাসানের বলে আউট হওয়ার আগে ৩ চার ও ২ ছক্কায় সাজান ইনিংসটি। এরপর চার নম্বরে নেমে অধিনায়ক হৃদয় ৭৯ বলে খেলেন ৫০ রানের ইনিংস। হৃদয় আউট হওয়ার সময় শাইনপুকুরের রান ছিল ২৩৬। ফলে পরের কাজকুটু করতে বাকি ব্যাটসম্যানদের খুব একটা বেগ পেতে হয়নি।