সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা মুখে বললেও বাস্তবে কোথাও তার দেখা মিলছে না। তিনি কথার মাধ্যমে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করছেন। যা কমিশনের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর আরও অনাস্থা বাড়াচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন যতই নিকটবর্তী হচ্ছে, ক্ষমতাসীনদের প্রতিহিংসার কুৎসিত চেহারা আরও বেশি প্রকাশিত হচ্ছে। একইসঙ্গে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশ প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তাও বাড়ছে। ফলে বিরোধীদের ওপর বিশেষ করে হাতপাখার সমর্থক, কর্মী ও প্রার্থীদের ওপর হামলা, নির্বাচনি কাজে বাধা, পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা, প্রচার মাইক ভেঙে ফেলার তালিকা দীর্ঘতর হচ্ছে।’
চরমোনাই পীর বলেন, ‘এদেশে সেনাবাহিনীর একটি ঐতিহ্য রয়েছে। তাদের প্রতি দেশবাসীর আস্থা নিয়েও কোনও প্রশ্ন নেই। সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতেও যদি নির্বাচনি কার্যক্রমে হামলা, সংঘর্ষ ও সংঘাতময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়, তবে তা সেনাবাহিনীর সুনাম ও আস্থাকে ক্ষুণ্ন করবে। এটি কারও কম্য নয়।’
সেনাবাহিনী তাদের সুনাম ও মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখতে দল ও মতের ঊর্ধ্বে উঠে দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম।