বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, ভারত আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়েছে বলে আওয়ামী লীগের নেতারা দাবি করেন। অথচ ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, বাণিজ্য ঘাটতি, সীমান্ত হত্যাসহ অসংখ্য সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে। এসবের সমাধান তো হচ্ছেই না, বরং এনআরসি’র ফলে নতুন আশঙ্কার গহ্বরে বাংলাদেশকে নিক্ষিপ্ত করেছে ভরত। রোহিঙ্গা সংকটেও ভারত বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায়নি।
বক্তারা দাবি জানান, সরকারের নতজানু নীতি বন্ধ করতে হবে। বন্ধুর জন্য উজাড় করে দেওয়ার মানসিকতা পরিহার করে মর্যাদা সম্পন্ন পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে হবে এবং তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্যা আদায়ে সচেষ্ট হতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে ঢাকা মহানগর বাসদের আহ্বায়ক কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কমরেড রাজেকুজ্জামান রতন, ঢাকা মহানগর নেতা জুলফিকার আলী, আহসান হাবিব বুলবুল ও খালেকুজ্জামান লিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।