সোমবার (৪ মার্চ) দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন ডিপিডিসি’র নির্বাহী প্রকৌশলীকে রমিজকে তলব করে নোটিশ পাঠান।
দুদক জানায়, রাজধানীতেই রমিজের বাড়ি আছে পাঁচটি। গাজীপুরে আছে বেশ কয়েক একর জমি। কুমিল্লায়ও রয়েছে বাড়ি-জমি। তার স্ত্রী সালমা পারভীনও বিপুল সম্পদের মালিক। জমির পাশাপাশি পুঁজিবাজারেও রমিজের রয়েছে বিনিয়োগ।
গত ২০ জানুয়ারি রমিজকে সম্পদের বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দেন দুদক উপপরিচালক ঋত্বিক সাহা।
দুদক বলছে, রমিজের নামে রাজধানীর উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর রোডে সাততলা, মিরপুরের মনিপুরে ছয়তলা, মিরপুরের মিল্কভিটা রোডে একটি চারতলা বাড়ি আছে। রামপুরা মহানগর প্রজেক্টে পাঁচটি দোকানসহ টিনসেড বাড়ি ও পূর্ব রামপুরায় ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ জমির ওপর আরও একটি বাড়ি আছে রমিজের। টঙ্গী ও গাজীপুরে আছে নামে-বেনামে ৩০ একর জমি। কুমিল্লায় গ্রামের বাড়িতে আছে কয়েক একর জমি। মুরাদনগরে তার স্ত্রী সালমা পারভীনের নামে আছে ৫০ বিঘা জমি। পুঁজিবাজারেও রমিজ দম্পতির নামে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ আছে।
দুদক সূত্র জানায়, রমিজের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দেওয়া হয়। এরপর অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপসহকারী পরিচালক শহিদুর রহমান প্রাথমিক তদন্ত করে রমিজ ও তার স্ত্রীর নামে বিপুল পরিমাণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির সন্ধান পান।