সারাদেশে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল কদর। রবিবার দেশের মসজিদগুলোতে কুরআন তিলাওয়াত, মিলাদ, কিয়াম ও বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে প্রার্থনারত আছেন মুসলমানরা।
করোনা মহামারির মধ্যেও মসজিদগুলোতে ছিল মুসল্লিদের ভিড়। তারবির নামাজের পর বিশেষ মোনাজাতে দেশের সুরক্ষা ও করোনা মুক্তির কামনা করা হয়। কোনও কোনও মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় মিলাদ মাহফিল। শবে কদর, যাকাত ও রমজানের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করেন খতিবরা। কোন কোন মুসল্লিরা যিকির এবং তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের মাধ্যমে ইবাদত করছেন।
শবে কদরের নির্দিষ্ট কোনও তারিখ নির্ধারিত নেই। ২০ রমজানের পর যে কোন বিজোড় রাতে কদর হতে পারে। এ কারণে বেজোড় রাতে ইবাদতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।এই রাতেই পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। এ রাতে গুনাহ মাফ চেয়ে আমাদের বেশি বেশি ইবাদত, কোরআন তিলাওয়াত করা উচিত। ২৬ রমজানের দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে অনেক আলেমরা মনে করেন। এ কারণে ২৬ রমজানের দিবাগত রাতে পবিত্র শবে কদর পালিত হয়ে আসছে।