এ সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘বৃক্ষরোপণকে সামাজিক আন্দোলনে রূপান্তরিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছেন। সামাজিকভাবে সবাই যদি বৃক্ষরোপণ করেন, বনায়ন করেন; তাহলে আমাদের পরিবেশ ভালো থাকবে। আমরা সবাই জাগ্রতভাবে বসবাস করতে পারবো। এ কারণেই সবাইকে উৎসাহিত করার জন্য আমি নিজেও বৃক্ষ রোপণ করেছি।’
শিক্ষা উপমন্ত্রী মো. মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি জন্মগ্রহণ না করলে আমাদের এই বাংলাদেশ হতো না, আজকের এই মহান জাতীয় সংসদ হতো না। তাই বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমি আজকের এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছি এবং জাতির পিতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।’
মুজিববর্ষ উপলক্ষে ৩৫০ থেকে ৫০০টি বৃক্ষের চারা রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে সংসদ ভবন চত্বরে গত ২৬ জুলাই তারিখে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। পর্যায়ক্রমে সব সংসদ সদস্য সংসদ ভবন চত্বরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন মর্মে সিদ্ধান্ত রয়েছে।
উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী-২০২০ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-ঘোষিত সারাদেশে এক কোটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদে এ কার্যক্রম পরিচালিতি হচ্ছে।