সূত্র্র জানায়, যেসব চিকিৎসক স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কী প্রয়োজন এবং সেসব চিকিৎসকসহ অন্যদের কীভাবে উৎসাহ দেওয়া যায় সে বিষয়েও কমিটি পরামর্শ দেবে।এছাড়া কোভিড-১৯-এর ভ্যাকসিন সংক্রান্ত গবেষণার বিষয়েও এই কমিটি সরকারকে পরামর্শ দেবে।
কমিটির সভাপতি মো. শহীদুল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনেকে বলেন, ‘অনেক দায়িত্ব বেড়ে গেল। অনেক বড় কাজ। কিছু বিষয় আছে যেগুলো ঠিক করতে হবে। আমরা টেকনিক্যালি গাইডলাইন দিতে চাই। কমিটির সদস্যসচিব সেব্রিনা ফ্লোরার সঙ্গে কথা বলে অতি দ্রুত মিটিং করতে হবে।’
কমিটির সদস্যরা হলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সনাল, অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ও প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক মাহমুদ হাসান, বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক একে আজাদ খান এবং প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শায়লা খাতুন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ, অবসট্রেরিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক রওশন আরা বেগম, আইসিডিডিআরবির মেটারনাল অ্যান্ড চাইল্ড রিসার্চ বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ডা. শামস এল আরেফিন এবং জ্যেষ্ঠ অ্যানেসথিওলজিস্ট অধ্যাপক খলিলুর রহমান, জ্যেষ্ঠ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তারিকুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যালবিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়েলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক হুমায়ুন সাত্তার, জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মো. গোলাম মোস্তফা, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিটিউটের প্রাক্তন পরিচালক অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান এবং জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিটিউট ও হাসপাতালের অধ্যাপক মো. আব্দুল মোহিতকে কমিটির সদস্য করা হয়েছে।