শিক্ষার্থীরা স্মারকলিপিতে কয়েকটি প্রস্তাবনার উল্লেখ করেন। সেগুলো হলো—ক্যাম্পাসে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রগতিশীল ও উদার গণতান্ত্রিক ক্রিয়াশীল সব ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান নিশ্চিত করা; রাকসু নির্বাচনের তারিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করা; সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন দেওয়া; নির্বাচনকালীন ভোটকেন্দ্র একাডেমিক ভবনে বা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেডিয়ামে স্থাপন করা; কেন্দ্রগুলোকে সিসি ক্যামেরার আওতায় রাখা; নিরপেক্ষে শিক্ষক্ষকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া; সাবেক রাকসু প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে পরিবেশ পরিষদ গঠন করা; নির্ধারিত রেজিস্ট্রার্ড গ্র্যাজুয়েট ও ছাত্র প্রতিনিধি নিশ্চিত করে সিনেট পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর করা; আবাসিক হলে পলিটিক্যাল ব্লক নিষিদ্ধ ও বৈধ শিক্ষার্থীদের সিট নিশ্চিত করা এবং ক্রিয়াশীল সংগঠনগুলোর মতামতের ভিত্তিতে রাকসুর গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচনের তফসিল ও তারিখ ঘোষণা করা।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মো. জাকারিয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও ইতিবাচক। আশা করছি, শিগগিরই রাকসু নির্বাচন হবে।’
স্মারকলিপি দেওয়ার সময় রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক আব্দুল মজিদ অন্তর, নির্বাহী সমন্বয়ক মো. শরীফ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ সাকি, রাশেদ রিমন, কার্যনির্বাহী সদস্য মাসুদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।