অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিটি ইউনিয়নে পুলিশের দুইটি করে মোবাইল টিম থাকবে। প্রতিটি কেন্দ্রে কমপক্ষে দুই জন বা চার জন পুলিশ সদস্য ও ১২ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এছাড়া প্রতি থানায় একটি স্ট্রাইক টিম থাকবে। পুলিশের টিমের পাশাপাশি পুরো জেলায় ১৯ ব্যাটালিয়ন বিজিবি থাকবে প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে।’
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও মুন্সীগঞ্জ সদর, গজারিয়া ও শ্রীনগর উপজেলার রিটার্নিং অফিসার হারুন অর রশীদ বলেন, ‘সুষ্ঠু, সুন্দর, অবাধ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। সদর উপজেলার ১১৬টি ভোটকেন্দ্রের সবগুলোতে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করা হবে।