এই ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যের বিরুদ্ধে ইমাম শহীদুল ইসলামকে লাঠি, জুতা ও ঝাড়ু ব্যবহার করে লাঞ্ছিত, ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি, জুতার মালা পরিয়ে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
সাময়িকভাবে বরখাস্ত চেয়ারম্যান ও সদস্যকে পৃথক কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে বলা হয়েছে। নোটিশে কেন তাদের চূড়ান্তভাবে অপসারণ করা হবে না তার জবাবপত্র ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।
শহিদুল ইসলাম জরিমানার টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তাকে মারধর করে পাঞ্জাবি ছিঁড়ে ফেলা হয় এবং মাথার টুপি খুলে গলায় জুতার মালা পরিয়ে স্টিমারঘাট বাজারে ঘোরানো হয়। বিষয়টি চেয়ারম্যানের লোকজন মোবাইল ফোনে ধারণ করে তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দিলে ভাইরাল হয়। পরে বিষয়টি পুলিশের নজরে এলে শহিদুল ইসলামকে বাদী করে চেয়ারম্যানসহ ১০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় চেয়ারম্যানসহ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকি আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন...
জুতার মালা পরিয়ে জনসম্মুখে ঘোরানো হলো মাদ্রাসা শিক্ষককে!