দণ্ডপ্রাপ্ত অন্যরা হলেন তৎকালীন পৌর কাউন্সিলর খন্দকার আল মনসুন বিল্লাহ, শরফুল আলম লিটু, শহিদ মশফিকুল রহমান বাচ্চু ও কাজললতা, সাবেক প্রকৌশলী ওয়াহিদুর রহমান, ইজারাগ্রহিতা এইচএম সোহেল রানা পলাশ , রুবেল মিয়া ও তৌফিকুর রহমান।
দুর্নীতি দমন কমিশনের পিপি সিরাজুল ইসলাম জানান, সোহবার হোসেন নড়াইল পৌরসভার মেয়র থাকাকালে নড়াইল বাজার, রুপগঞ্জ বাজার ও নড়াইল বাসস্ট্যান্ডের ইজারা দেন। এসময় ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হওয়ার স্বার্থে পৌর কমিশনার ও কর্মকর্তাদের সহায়তায় কম মূল্যে ইজারা দেন। যা বিগত বছরের তুলনায় ৬ লাখ ৬৭ হাজার ১২০ টাকা কম ছিল। এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে তদন্ত করে সত্যতা পায় দুর্নীতি দমন কমিশন।
এরপর পৌর চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেনসহ ১০ জনের নামে ২০০৮ সালের ৮ আগস্ট নড়াইল সদর থানায় মামলা করেন দুর্নীতি দমন কমিশন যশোরের সহকারী পরিচালক ওয়াজেদ আলী গাজী। শুনানি শেষে আজ বিচারক এ মামলায় ৯ আসমিকে ৬ লাখ ৬৭ হাজার ১২০টাকা অর্থদণ্ড ও আদালত চলাকালীন সময় পর্যন্ত কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকার সাজাও প্রদান করেন। একইসঙ্গে জরিমানার অর্থ আসামিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে আদায় করার জন্য যশোরের জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত।