‘বিএসটিআইর হালাল সনদ নিয়ে রফতানিতে কেউ বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন না’

বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) হালাল সনদ নিয়ে রফতানিতে কেউ বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন না। ‘বিএসটিআই থেকে দেওয়া হালাল সার্টিফিকেটের মূল্যায়ণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এ কথা জানান স্টেকহোল্ডারা।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) বিএসটিআইর প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক (গ্রেড-১) এস এম ফেরদৌস আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই মতবিনিময় সভা। ব্যবসায়ীরা বিএসটিআই থেকে পাওয়া হালাল সনদ নিয়ে বিদেশে পণ্য রফতানিতে কোনও বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন কিনা সে বিষয়ে মতামত নেওয়ার জন্য এ সভা আয়োজন করা হয়।

সভায় বক্তারা জানান, বিএসটিআই এসএমআইআইসির সদস্য। বিএসটিআই আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণের পর হালাল সনদ দেয়। এ সনদ নিয়ে পণ্য রফতানিতে কোনও ব্যবসায়ী বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন না।

সভায় ছিলেন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমীন হেলালী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা চেম্বারের পরিচালক এম মোসাররফ হোসেন, বিএসটিআইর হালাল সার্টিফিকেশন কমিটির সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ড. জহুরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. শামছুল আলমসহ বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিরা।

এছাড়া বিএসটিআই থেকে হালাল সার্টিফিকেশনপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান; বেঙ্গল মিট প্রসেসিং ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, আকিজ বেকার্স লিমিটেড, বাংলাদেশ এডিবেল অয়েল, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, ডেনিস ফুড, অলিম্পিক ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেড, সালভো কেমিক্যাল ইন্ড্রাস্ট্রি, কোকোলা ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে তাদের মতামত তুলে ধরেন।