X
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

ইসমাইল কাদারের সাক্ষাৎকার

অনুবাদ : মাইশা তাবাসসুম
২৯ নভেম্বর ২০২০, ১৩:৫৪আপডেট : ২৯ নভেম্বর ২০২০, ১৪:০২

১৯৩৬ সালের ২৮ জানুয়ারি আলবানিয়ার গিজিরোকাসটারে ইসমাইল কাদারের জন্ম। তিনি ইতিহাস ও ভাষাতত্ত্ব নিয়ে তিরানা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। জীবনের অধিকাংশ সময় পার করেছেন আলবানিয়ার এনভার হোক্সহার দীর্ঘ কমিউনিস্ট স্বৈরতন্ত্রের মধ্যে দিয়ে। কাদারের উপন্যাস ‘দ্য সাকসেসর’-এ এনভার হোক্সহাকে ‘গাইড’ চরিত্রের মধ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। উপন্যাসটিকে বলা যায় : হোক্সহার পরিবর্তে ক্ষমতায় আসা মেহমেত শেহুর রহস্যজনক মৃত্যু নিয়ে একটি জল্পনা। এই উপন্যাসের মূল বৈশিষ্ট্যে, ব্যক্তিগত জীবন ও পুরাণের চতুর প্যাচগোচে এবং ইউরোপের ইতিহাসে, লেখক যেভাবে সমগ্র আলবানিয়াকে তুলে ধরেছেন, তার মধ্যেই নিহিত আছে তার উপন্যাস লেখার মূল আগ্রহ। ইসমাইল কাদারে ২০০৫ সালে ইন্টারন্যাশনাল বুকার পুরস্কার লাভ করেন।

ইসমাইল কাদারের সাক্ষাৎকার

স্কটিশ রিভিউ অফ বুকস্ : কেউ যখন বাস্তব জীবনে কোনো রহস্যের সম্মুখীন হয়, তখন তার কল্পনা একটা ঘাটতি পূরণ করার জন্য ধেয়ে আসে। ‘দ্য সাকসেসর’ উপন্যাসে যদিও আপনি প্রধান চরিত্রের মৃত্যুকে খুব একটা নাট্যরূপ দেননি (যা সাধারণত অন্যান্য লেখকরা করে থাকেন) বরং অন্যান্য চরিত্রগুলোর ওপর বেশি ফোকাস করেছেন। একটি উপন্যাস এভাবে অগ্রসর হবার কারণ কী?

ইসমাইল কাদারে : ‘সাকসেসর’-এর মূল চরিত্রটি নিজে খুব একটা আকর্ষণীয় নয়। আর আপনি যখন বুঝতে পারবেন, এই ‘সাকসেসর’ ও ‘গাইড’ চরিত্র দুটি নিজেদের মধ্যে বিনিময়-যোগ্য, একই গোত্রের, একই পদার্থের- গুপ্তঘাতকের বংশ; তখন দেখবেন যে সাকসেসর এর মৃত্যুটি আসলে কোনো ট্র্যাজেডি নয়। বরং আসল ট্র্যাজেডি হচ্ছে, এই দুই জনের শাসনের ছত্রছায়ায় অসংখ্য জনসাধারণের বসবাস করা।

 

এস.আর.বি : তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন যে ‘সাকসেসর’ উপন্যাসের এই সাকসেসর চরিত্রটি মূলত ‘ম্যাকগাফিন’(এমন কোনো বিষয় বা বস্তু যা কোনো উপন্যাস বা সিনেমাকে ট্রিগার করে) এর মতো কাজ করেছে?

ই.কা : হ্যাঁ, তা ঠিক। এটা আসলে আলবানিয়ার ও কমিউনিস্ট আলবানিয়ার ইতিহাসের একটা অংশ। এর ঘটনাবলী খুব একটা ইন্টারেস্টিং না। ব্যাপারটা একটু বুঝিয়ে বলি; আন্তর্জাতিক ম্যান বুকার পুরস্কার নিয়ে আমি যখন স্কটল্যান্ডে যাই, তখন দেশটা একটু ঘুরে দেখার জন্য বের হই। আমার ম্যাকবেথের প্রতি অনেক আগ্রহ আছে, তাই গেলাম গ্লামিস ক্যাসেলের অন্তকূপ দেখতে। সেখানে ট্যুর গাইড আমাকে বললো—ম্যাকবেথ নাকি ডানকানকে হত্যা করেনি, তার মৃত্যু ঘটেছে রণক্ষেত্রে, শেক্সপিয়র ভুল লিখেছেন। কথাটা শুনে আমার প্রচুর হাসি পেলো। কারণ এটা আসলে কোনো ব্যাপারই না। মূলত কী ঘটেছে, সেটা এখন আর কোনো ব্যাপারই না। কেননা শেক্সপিয়র যা লিখেছেন, তাই বর্তমানে সবাই জানে। সবাই একই ভুল করছে। কে আসলটাকে পাত্তা দিচ্ছে? ঠিক যেমন শ্লিমানের ট্রয়। এই ট্রয় কি আসলেও ট্রয়? ট্রয়ের কি আদৌ কোনো অস্তিত্ব আছে? এসব প্রশ্ন হোমারের সাহিত্যকর্মের ধারণায় কোনো পরিবর্তন আনেনি। হোমারের ট্রয়ের অস্তিত্ব আছে, আসল ট্রয়ের থাকুক বা না থাকুক।

 

এস.আর.বি : কিন্তু শেক্সপিয়র ও হোমার এমন সময়ের ঘটনা নিয়ে লিখেছেন, যা ঘটেছে তাদের সময়ের শত বছর আগে। আর ‘দ্য সাকসেসর’-এর কাল্পনিক ঘটনাগুলো ঘটেছে মাত্র দুই দশক আগে। এ জাগায় এসে কি একটা ধাঁধাঁ তৈরি হয় না?

ই.কা : অবশ্যই। এর জন্যই আমি ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোর পেছনে লেগে আছি। আমি এসব এত স্পষ্টত পরিবর্তন করে আমার পাঠকদের অস্বস্তিতে ফেলতে চাই না। ‘সাকসেসর’ বাস্তব ঘটনার বেশ নিকটবর্তী উপন্যাস, অনেক ঘটনার মধ্যে যা শোনা যায়, জানা যায়, তা ই উঠে এসেছে ‘সাকসেসর’-এ। গল্পটার আসলে দুইটা পিঠ— রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক বিবরণ, মানে একটা আত্মহত্যা। আর আরেকটি হচ্ছে—একটা গুজব, যে, তাকে হত্যা করা হয়েছে। আমি এর সঙ্গে একটি তৃতীয় পিঠ বা চিত্র তুলে এনেছি—তাকে তার পরিবারেরই কেউ হত্যা করেছে। এটা আমি নিজেও বিশ্বাস করি। কিন্তু সেই সত্য পর্যন্ত যাওয়ার জন্য আমি কোনো গোয়েন্দার সাহায্য নেইনি। সত্যের জন্য সত্য, যার দিকে আমাকে নিয়ে গেছে সাহিত্য।

 

এস.আর.বি : তাহলে ‘দ্য সাকসেসর’ আসলে কী? সত্য ঘটনা নাকি কাল্পনিক উপন্যাস?

ই.কা : ‘ঐতিহাসিক উপন্যাস’ বা ‘ঐতিহাসিক কল্পকাহিনি’ এই শব্দগুলো আমি গ্রহণ করি না। আমি একটি ‘সাহিত্যিক উপন্যাস’ লিখেছি, সাহিত্যের নিয়মই এটাকে নিয়ন্ত্রণ করে এখান পর্যন্ত নিয়ে এসেছে।

 

এস.আর.বি : যখন এই ঐতিহাসিক খুনের ঘটনা ঘটে, তখন আপনি আলবানিয়ায় উপস্থিত ছিলেন। আপনি কি তখনই এর নাটকীয়তা উপলব্ধি করেছিলেন? তারপর সেটা পুঁজি করে রেখেছিলেন পরবর্তীতে ব্যবহার করার জন্য?

ই.কা : ঘটনাটিকে আমি তখনই একটি সাহিত্যের ভালো উপাদান হিসেবে ভাবি। আটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ওই মৃত্যুর তিন-চার বছর পর আমি একটি ছোট্ট উপন্যাস লিখেছিলাম ‘এ্যাগামেনন্স ডটার’ নামে, সেখানে এই ‘দ্য সাকসেসর’ এর মৃত্যু নয়, বরং তার উপরেই ফোকাস করা হয়েছে। এই উপন্যাসের চরিত্রগুলোর জন্য মূলত আমি তখন সেটা আলবানিয়াতে প্রকাশ করতে পারিনি। এর মূল কাহিনি ছিল এ্যাগামেনন্সের মেয়ের বিবাহের চুক্তি ও তা ভেঙে যাওয়া, যা ঘটেছিল সেই খুনের আগে।

 

এস.আর.বি : আপনি এমন এক সমাজের অসাধারণ এক চিত্র তুলে ধরেছেন যেখানে সবাই ভীত। এমনকি তারাও ভীত, যারা মূলত এই ভয়ের কারণ।

ই.কা : সাহিত্যকে এ ধরণের সমাজের ভুক্তভোগী মনে করা, আমি সবসময়ই এ ব্যাপারে বিরোধিতা করেছি। স্বৈরতন্ত্রও কিন্তু সাহিত্যের ভুক্তভোগী ছিল। দুটোই পরস্পরের মুখোমুখি কঠিন মৃত্যুযুদ্ধে লিপ্ত। আমি বিশ্বাস করি যে, স্বৈর-শাসকরা ভীত মানুষ, আমাদের কল্পনার চেয়েও ভীত। জন স্টারোবিনস্কি নামে একজন সুইচ দার্শনিক এ ব্যাপারে বলেছেন। তিনি বলেন—উদ্বেগের বিষয় তখনই যখন তুমি বুঝতে পারো যদি তুমি নিজেও সম্পূর্ণ চক্রান্তের অংশ। আর ঠিক এমন ঘটনাই ঘটেছে ‘দ্য সাকসেসর’ উপন্যাসের হাসবুর ক্ষেত্রেও।

 

এস.আর.বি : বইটি পড়ার সময় মনে হয়েছে যে, একটি স্বৈর-শাসন টিকে থাকার পেছনে একটা বড় কারণ হচ্ছে—হাসি আটকে রাখা। এখানে প্রচুর হাস্যকর, পরাবাস্তব ঘটনাই ঘটে; মরণোত্তর খ্যাতির ওপর নির্ভর করে মৃত ব্যক্তিকে বারবার কবর দেওয়া হয়—কিন্তু এতে হাসলেই মহা বিপদে পড়তে হবে।

ই.কা : নিজের মনে তুমি অবশ্যই জিনিসগুলোকে খুব সিরিয়াসলি নেবে না। কিন্তু একটা চিড়িয়াখানায়, বন্য পশুপাখির মাঝে তাদের অবশ্যই সিরিয়াসলি নিতে হবে, না হলে তাদের রোষানলে পড়তে হবে। এর জন্যই আপনাকে বুঝতে হবে যে, এসব সমাজে লেখক ও ক্ষমতার মধ্যে সম্পর্কের ধারণা করাই অসম্ভব। ঠিক সাপের সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক করার মতো।  

 

এস.আর.বি : সাকসেসরে ‘ফরেইন সিক্রেট সার্ভিসেস’ এক প্রকার গ্রিক কোরাসের মতো কাজ করে। যদিও তারা খুব কমই জানে: ‘আলবানিয়া সম্পর্কে যেসব ধারণা ছিল তার বেশির ভাগই অপ্রচলিত এবং কিছু কিছু বিশেষভাবে কল্পনামণ্ডিত’, সেই সময়গুলোতে বাইরের পৃথিবীর আলবানিয়া নিয়ে কী ধারণা, সেই সম্পর্কে আপনি কতটুকু সচেতন ছিলেন?

ই.কা : আসলে আলবানিয়াতে লোকজন বিদেশী রেডিও স্টেশনের সংযোগ পায়, আর বর্ডারের কাছাকাছি থাকলে বিদেশী টেলিভিশনেরও সংযোগ পায়, সুতরাং আমরা ভালোই সচেতন ছিলাম যে দেশটি সম্পর্কে বিদেশে কী প্রচার হচ্ছে। আলবানিয়ান সমাজের খুব নিকটবর্তী সমাজেও আমরা বেশ ভালো দৃষ্টি রেখেছিলাম।

 

এস.আর.বি : সরকার দেশের মধ্যে কী বলছে আর বাইরের দেশগুলোতে কী শোনা যাচ্ছে, এসব কি মানুষের মনে কোনো বিভেদ সৃষ্টি করেছিল?

ই.কা : হ্যাঁ। সবাই একটি দুঃখজনক বিভেদ বা গ্যাপ অনুভব করছিলো। কারণ সবাই বুঝতে পারছিল যে, তারা যা-ই জানতে চাচ্ছে, সবই তাদের মিথ্যা বলা হচ্ছে। আমরা সবাই একটি মিথ্যার জগতে বসবাস করছিলাম। অধিকাংশ তথাকথিত ‘গণতান্ত্রিক’ দেশেই এমনটা হয়ে থাকে। আমাদের পশ্চিমের বর্ডারের যত কাছাকাছি যাওয়া হতো, তত বেশি তথ্য পাওয়া যেতো, আর যত দূরে যাওয়া হতো, তত কম। এমনকি সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে বিশাল একটা অংশের মানুষ কিছুই জানতো না।

 

এস.আর.বি : তাহলে একদিক থেকে কি আপনি আলবানিয়াতে বসবাস করার জন্য নিজেকে সৌভাগ্যবান বলতে পারেন?

ই.কা : আসলে আলবানিয়ার স্বৈরতন্ত্র কেন অন্যান্য দেশের স্বৈরতন্ত্রের তুলনায় কঠোর ও নির্মম ছিল, এর একটি মূলগত কারণ হয়তোবা এই যে, দেশটি খুবই অরক্ষিত অবস্থায় ছিল।

 

এস.আর.বি : আমি আসলে এই ব্যাপারটায় খুবই আগ্রহী যে, কী করে কেউ সেই সময়ে আলবানিয়ার মতো একটি দেশে লেখক হয়ে উঠতে পারে। আমি জানি যে, সবকিছুর মতো এই ব্যাপারটাও রাষ্ট্রচালিত ছিল। কিন্তু কেউ কীভাবে এই দিকে ঝুঁকতে পারে? আপনার কি প্রথমে নিজেকে তাদের কাছে ঘোষণা করতে হয়েছিল? তারা কি আপনার কোনো লেখা প্রত্যাখ্যান করেছিল? আসলে প্রক্রিয়াটা কেমন ছিল?

ই.কা : এই ব্যাপারে বিশেষ কিছু ছিল না। আসলে সেই সময়টাতে প্রচুর গণসাহিত্যের প্রচলন দেখা দিয়েছিল, যেন যত বেশি লেখক, তত ভালো। আর সবার মনোভাবটা ছিল বিখ্যাত লেখকদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো। তাই দেখা যেত যে, কর্তৃপক্ষ অসংখ্য মানুষকে লেখার জন্য উদ্দীপিত করতো। এটা বাছাই প্রক্রিয়ার বিপরীত একটা প্রক্রিয়া। এবং এটা চায়না পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলো এই বক্তব্যে যে, চায়নায় নাকি আরও মিলিয়ন মিলিয়ন ঔপন্যাসিক প্রয়োজন। ব্যাপারটা কত ভয়াবহ বুঝতে পারছো? সাহিত্যিক হত্যা করার জন্য এটা একটা উত্তম প্রক্রিয়া। সাহিত্য যদি গণ আর কারখানাজাত হয়ে উঠে, তা হবে এক বিরাট সর্বনাশ।

 

এস.আর.বি : আপনি সাহিত্য চর্চা শুরু করেন মস্কোতে, কিন্তু সেখানে যা যা শিখেছেন, তার বেশির ভাগই প্রয়োগ না করে বরং বিরোধিতা করেছেন। ই.আই.বি.এফ. সেশনে আপনি যা বলেছিলেন, তাতে এমন মনে হয়েছিল যে আপনি পরস্পর বিরোধী কিংবা স্ব-বিরোধী ব্যক্তিত্ব ধারণ করেন। আপনার কি মনে হয় যে এ ধরনের ব্যক্তিত্ব লেখকদের থাকা প্রয়োজন? এমনকি একটা কর্তৃপক্ষবিহীন সমাজেও? ব্রিটেনে সরকারের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করা লেখকদের জন্য অস্বাভাবিক কিছু না, কিন্তু অনেক দেশেই লেখকরা এই ব্যাপারে অস্বীকৃতি জানায়।চলবে

//জেডএস//
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জমি নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জমি নিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে হাসপাতালে কর্মবিরতির ঘোষণা
দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে হাসপাতালে কর্মবিরতির ঘোষণা
১৯টি সামরিক সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ, ২৭টি নিয়ে আলোচনা চলছে
১৯টি সামরিক সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ, ২৭টি নিয়ে আলোচনা চলছে
সর্বাধিক পঠিত
এএসপি বললেন ‌‘মদ নয়, রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলাম’
রেস্তোরাঁয় ‘মদ না পেয়ে’ হামলার অভিযোগএএসপি বললেন ‌‘মদ নয়, রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলাম’
মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার