X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

সত্যিই হত্যা ষড়যন্ত্র, না সৃজনশীল গল্প!

গোলাম মোর্তোজা
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২৩:৪৯আপডেট : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২৩:৫৪

গোলাম মোর্তোজা সব সময় বড় রকমের একটা হুমকির মধ্যে জীবনযাপন করেন প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা তার সবচেয়ে বড় দৃশ্যমান প্রমাণ। এর বাইরে বিভিন্ন সময়ে কিছু ঘটনা ঘটেছে, যার অনেকগুলোই দৃশ্যমান হয়নি। ফলে শেখ হাসিনার জীবননাশের ষড়যন্ত্রের কোনও প্রসঙ্গ সামনে এলে, তা সত্য-অসত্য যাচাই ছাড়াই এক ধরনের গ্রহণযোগ্যতা পেয়ে যায়। মানুষকে শঙ্কায়-আশঙ্কায় ফেলে দেয়। ১৯৭৫ সাল সামনে চলে আসে। ১৫ আগস্ট সামরিক বাহিনী নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল সে রাতে। ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকেও হত্যা করেছিল সামরিক বাহিনী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের হত্যা প্রচেষ্টার সঙ্গেও এসেছে সামরিক বাহিনীর এলিট ফোর্স এসএসএফ’র নাম। স্বাভাবিকভাবে এর প্রতিক্রিয়াও হয়েছে। এই  হত্যা ষড়যন্ত্র বা কথিত ষড়যন্ত্র  নিয়ে দু’একটি কথা।

১. প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হত্যা ষড়যন্ত্রের সংবাদটি প্রকাশ করেছেন ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক। বিবিসির সুবীর ভৌমিক হিসেবে তিনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে পরিচিত। যদিও এখন তিনি বিবিসির সঙ্গে নেই।

যে সংবাদটি প্রকাশ করে এবার তিনি আলোচনায় এসেছেন, তা ইতোমধ্যে মানুষ জেনে গেছেন। সংক্ষেপে বলি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল ইন্দিরা গান্ধী হত্যা মডেলে। ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করেছিল তার বিশ্বস্ত নিরাপত্তা রক্ষী। শেখ হাসিনাকেও তার নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত বিশ্বস্ত এসএসএফ সদস্যদের কয়েকজন হত্যা করবে বলে পরিকল্পনা করা হয়েছিল। পরিকল্পনা করেছিল পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র ‘আশফাক’ বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ছিলেন ষড়যন্ত্রের সঙ্গে। এসএসএফ-কে দিয়ে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করাবে জঙ্গি সংগঠন জেএমবি।

সুবীর ভৌমিক লিখেছেন, ‘২৪ আগস্ট সন্ধ্যায় যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজের দফতর থেকে বেরোবেন তখন তার ওপর হামলা চালানোর জন্যে ষড়যন্ত্রকারীরা ৬-৭ জন এসএসএফ কর্মীকে (যারা প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় থাকেন) প্রস্তাব দেয়’।

এখানে ‘ষড়যন্ত্রকারী’ বলতে ‘জেএমবি’র জিহাদিদের মানে জঙ্গিদের বুঝিয়েছেন।

তিনি রিপোর্টে লিখেছেন, এসএসএফের অন্য সদস্যরা এই হামলা বানচাল করে দিয়ে শেখ হাসিনাকে রক্ষা করেছেন।

সুবীর ভৌমিকের এই রিপোর্টটির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে বড় রকমের প্রশ্ন উঠেছে। কেন প্রশ্ন উঠল, তথ্য-উপাত্তের বিশ্লেষণের আলোকে সেদিকে নজর দেওয়ার চেষ্টা করি।

ক. কথিত ষড়যন্ত্র হয়েছিল ২৪ আগস্ট, সুবীর ভৌমিক রিপোর্ট করেছেন ২২ সেপ্টেম্বর। যাচাই-বাছাই করার জন্যে সময় নিতেই পারেন। রিপোর্টটি তিনি প্রকাশ করেছেন মিয়ানমারের অনলাইন কাগজ ‘মিজিমা’তে। মিজিমাসহ মিয়ানমারের সব গণমাধ্যম সরকার নিয়ন্ত্রিত। রোহিঙ্গা সংকটের এই সময়ে স্বাভাবিকভাবেই মিজিমা বাংলাদেশ বিরোধী অবস্থান নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে। সুবীর ভৌমিক এখন বিবিসির সঙ্গে না থাকলেও, তিনি বিবিসিতে লেখেন। লেখেন ভারতের প্রভাবশালী হিন্দুস্থান টাইমসেও। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হত্যা ষড়যন্ত্রের এত গুরুত্বপূর্ণ একটি রিপোর্ট তিনি প্রকাশ করলেন মিয়ানমারের অখ্যাত এবং একেবারে গুরুত্বহীন ‘মিজিমা’ নামক অনলাইনে। কেন ভারতের কোনও পত্রিকায় তিনি রিপোর্ট করলেন না? ‘ষড়যন্ত্র’টি ‘কথিত ষড়যন্ত্রে’র বা গল্প হিসেবে প্রথম প্রশ্নের মুখে পড়ে ‘মিজিমা’য় প্রকাশ করায়।

খ. এরপর সুবীর ভৌমিক রিপোর্টে হত্যা ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষাপট আরও বিস্তৃত করে প্রকাশ করেন ভারতের ‘লুক ইস্ট’ অনলাইনে। এবারও ভারতের প্রথমসারির কোনও গণমাধ্যমে নয়, বিশেষ করে যেগুলোর বাংলাদেশে পরিচিতি আছে, সেসব কাগজে তিনি লেখেনও। ২৪ সেপ্টেম্বর ভারতীয় ‘CNN NEWS 18’ নামক একটি চ্যানেল সংবাদটি প্রকাশ করে। সুবীর ভৌমিক রিপোর্টে যা লিখেছেন, সেটাই সেখানে বলেন। সেখানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাংবাদিক সেলিম সামাদসহ আরও কয়েকজন কথা বলেন। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং সাংবাদিক সেলিম সামাদ এই ‘হত্যা ষড়যন্ত্র’ বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি। তথ্যমন্ত্রী বলেন শেখ হাসিনার নিরাপত্তা, পাকিস্তান, খালেদা জিয়া প্রভৃতি প্রসঙ্গ নিয়ে। এবং বলেন, এই ষড়যন্ত্রের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ভারতে মোট চ্যানেলের সংখ্যা নয়’শর বেশি। তবে ‘CNN NEWS 18’ চ্যানেলের নাম ভারতেরও খুব বেশি মানুষ জানেন না। প্রথমাবস্থায় বাংলাদেশে দর্শক তো বটেই সাংবাদিকদেরও অনেকে মনে করেছেন এটা সম্ভবত ‘CNN IBN’।

এত গুরুত্বপূর্ণ একটি সংবাদ প্রকাশ করছে মিয়ানমারের বাংলাদেশবিরোধী একটি অপরিচিত অনলাইন কাগজ, ভারতের অখ্যাত অনলাইন কাগজ এবং অপরিচিত একটি টেলিভিশন চ্যানেল। এসব গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশের জন্যে যিনি বেছে নিচ্ছেন, তিনি আবার আন্তর্জাতিক এবং প্রথমসারির গণমাধ্যমে কাজ করা সাংবাদিক।

রিপোর্টটি সঠিক তথ্য-ভিত্তিক হলে ভারতের তো বটেই, পৃথিবীর যে কোনও গণমাধ্যমের তা লুফে নেওয়ার কথা। বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংকটের সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন পৃথিবীব্যাপী আলোচিত। এবং রিপোর্ট প্রকাশকালীন তিনি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্যে নিউইয়র্কে অবস্থান করছিলেন।

২. সুবীর ভৌমিকের রিপোর্টটির বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠায়, যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে না পারায় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছেন। যে মানের সাংবাদিক হিসেবে তিনি পরিচিত, আর তার এখনকার অবস্থান বা বক্তব্যের ধরনে তা একেবারেই বেমানান।

বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় ‘একাত্তর টেলিভিশন’কে তিনি বলেছেন, ‘৩৭ বছর সাংবাদিকতায় একদম শীর্ষে থেকে, অভিজ্ঞতার পর আমি ‘ঘাস কেটে’ সাংবাদিকতা করিনি যে, আমি না জেনে লিখব’।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে এই রিপোর্টের প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে বিডিনউজ২৪’র পূর্বের একটি রিপোর্ট প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আপনি দেখুন আমার সাংবাদিকতায় ৩১ তারিখ রাত্রিবেলা তখন আমি বিডিনিউজে ছিলাম, জুলাই মাসে ‘হাত কাটা নাসির অ্যারেস্ট হয়েছে’ আমি স্টোরি করলাম। বিডিনিউজ নিজে স্টোরিটা চালায়নি। চার দিন পরে ‘বাপ বাপ করে’ তখন এটা ইয়ে করে তাদের এটা চালাতে হয়েছে, যখন কাউন্টার টেররিজমের চিফ মনির ভাই (মনিরুল ইসলাম) কনফার্ম করেছে’।

ভাষা লক্ষ্য করেন ‘ঘাস কেটে’ ‘বাপ বাপ’ করে! একজন সাংবাদিক, যিনি একসময় যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বলছেন। এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের সূত্রে নিশ্চিত হয়ে তারপর সংবাদটি প্রকাশ করেছে। এটাই তো এথিক্স, এটাই তো পেশাদারিত্ব। ‘বাপ বাপ’ করে- এটা কোন ধরনের সাংবাদিকতার ভাষা?

সুবীর ভৌমিক নিজেই বলছেন, ‘আমি বাংলা যতটা ভালো বলি, হিন্দি যতটা ভালো বলি, উর্দুটাও ততটা ভালো বলি’।

উর্দু একটি লাইন কোড করে বোঝাতে চেয়েছেন পাকিস্তানি আর্মি ‘আশফাক’র বক্তব্য এবং তিনি উর্দু ভালো জানেন-বোঝেন। বলেছেন, তিনি ৬টা ভাষা জানেন। প্রশ্ন উঠেছে রিপোর্টের সত্যতা নিয়ে, ভাষা জানা নিয়ে নয়।

তিনি তার রিপোর্টে ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যাদের সম্পৃক্ত করেছেন, তাদের কারও মন্তব্য জানার চেষ্টা করেননি। যা পুরো রিপোর্টকে গল্পে পরিণত করেছে। এ বিষয়ে সুবীর ভৌমিক বলেছেন, ‘তাদের মন্তব্য নেওয়ার দরকার আমি মনে করিনি। এটা বৃথা চেষ্টা হবে। যারা এসব ষড়যন্ত্র করে তারা বলবে এসব মিথ্যা...। সময় নষ্ট করা হবে’।

সাংবাদিক বা সাংবাদিকতার শিক্ষার্থীরাই শুধু নন, পত্রিকার পাঠকেরাও জানেন যে অভিযুক্তদের মন্তব্য নেওয়াটাই নিয়ম। যদি না পাওয়া যায় বা আত্মগোপনের কোনও সংগঠন হয়, সেটা ভিন্ন কথা। বিএনপির মতো একটা এত বড় রাজনৈতিক দল ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকল, আর তাদের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হবে না? সেটা ‘বৃথা চেষ্টা, সময় নষ্ট’ হবে?

তারা বলবে ‘মিথ্যা’ তাই বলে তার মন্তব্য জানার চেষ্টা করবেন না? আপনার কাছে তো তথ্য আছে বলে দাবি করছেন। সে তথ্য আপনি পেয়েছেন ভারতীয় এবং বাংলাদেশি গোয়েন্দাদের থেকে। তো সেই তথ্য উল্লেখ করে সুনির্দিষ্ট করে প্রশ্ন করেন। উত্তর না দিলে বা মিথ্যা বললে, সেটাই লেখেন। তা দিয়েই প্রমাণ হবে ষড়যন্ত্রের বিষয়টি। ‘গোয়েন্দা তথ্য’ একটি ‘ফেক টার্ম’। ভারত-বাংলাদেশে অনেকগুলো গোয়েন্দা সংস্থা। সুনির্দিষ্ট করে নাম না বললেও, পাঠককে একটা ধারণা অন্তত দেওয়া দরকার ছিল, রিপোর্টের বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরির জন্যে।

২৪ আগস্ট হত্যা প্রচেষ্টা এবং তা বানচালের সময় কিছু হতাহতের ঘটনা ঘটে। তিনি সুনির্দিষ্ট করে একজন এসএসএফ সদস্য নিহত হওয়ার কথা তার ফেসবুকে লিখেছেন, রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পরে। পরের দিনই প্রমাণ হলো, যার নিহত হওয়ার কথা বলছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিউইয়র্কে গেছেন। তার নিহত হওয়ার পুরো বিষয়টি অসত্য।

৩. এবার রোহিঙ্গা সংকট শুরুর সময়কালে সুবীর ভৌমিক মিয়ানমারে ছিলেন। রোহিঙ্গাদের ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, ধর্ষণ-গণহত্যা নিয়ে তিনি কিছু লেখেননি। তিনি যা লিখেছেন তা মূলত মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর ভাষ্য। মিয়ানমার সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গা অধ্যুষিত রাখাইন অঞ্চলে ‘গণকবর’ আবিষ্কার করছে। বলছে, এগুলো হিন্দুদের গণকবর। এদের হত্যা করেছে মুসলিম রোহিঙ্গারা। ভারতীয় গণমাধ্যমেও তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। রোহিঙ্গা সংকটে নরেন্দ্র মোদি মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান স্পষ্ট করলেও, ভারত বিব্রতকর সময় অতিক্রম করছে। রোহিঙ্গা ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে যে আলোচনা, তা ভারতের জন্যে স্বস্তিদায়ক নয়। সুবীর ভৌমিকের এই রিপোর্ট পুরো আলোচনাটা অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা কিনা, সেটা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

৪. প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা ষড়যন্ত্রের এই রিপোর্টটি তথ্য-উপাত্ত যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। সুবীর ভৌমিকের সাংবাদিকতা বড় রকমের প্রশ্নের মুখে পড়েছে। দেশের কমপক্ষে দুটি টেলিভিশন চ্যানেল সংবাদটি গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করার পুরো একদিন পরে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে। তার আগে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হত্যা ষড়যন্ত্রের ভিত্তি আছে। আমীর হোসেন আমু বলেছেন, ভিত্তি নেই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো ৯টি ভুল বানানে ১১ লাইনের প্রেস রিলিজে হত্যা ষড়যন্ত্রের পুরো বিষয়টি নাকচ করে দেওয়া হয়েছে।

তবে নাকচ করার মধ্যেই যেন আমাদের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব শেষ করা না হয়। পুরো বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত হওয়া দরকার। পুরোটা সৃজনশীল গল্প হলে সেটা অবশ্যই দেশের মানুষকে জানানো উচিত। সত্যতা থাকলে তাও জানার অধিকার আছে দেশের মানুষের। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার কোনও কিছু থাকলে সেটা বাদ দিয়ে বাকিটা প্রকাশ করা দরকার। পরিষ্কার করে বলা দরকার সুবীর ভৌমিকের ‘হত্যা ষড়যন্ত্র’ বা সৃজনশীল গল্প লেখার উদ্দেশ্য কী ছিল? তিনি আসলে কেন এবং কার স্বার্থ দেখছিলেন?

লেখক: সম্পাদক, সাপ্তাহিক

 

এসএএস

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
আইসিসি এলিট প্যানেলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার সৈকত
আইসিসি এলিট প্যানেলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার সৈকত
অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে ভুটানের রাজার সন্তোষ প্রকাশ
অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে ভুটানের রাজার সন্তোষ প্রকাশ
ট্যুর অপারেশনে ব্যাংকে থাকতে হবে ১০ লাখ টাকা
ট্যুর অপারেশনে ব্যাংকে থাকতে হবে ১০ লাখ টাকা
এনভয় টেক্সটাইলসের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
এনভয় টেক্সটাইলসের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ