X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

বাংলাদেশের সাহিত্য : স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর | প্রথম পর্ব

মোস্তফা তারিকুল আহসান
০২ মার্চ ২০২১, ১২:৫৭আপডেট : ০২ মার্চ ২০২১, ১২:৫৭

বর্তমান বাংলাদেশের সাহিত্যকে সার্বিক অর্থে মূল্যায়নের নিরিখ কী হতে পারে তা নিয়ে নানা মতপার্থক্য থাকা খুবই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পাঁচ দশকের সময়কালকে সাধারণভাবে বিবেচনায় নিলে বেশ দীর্ঘ এই সময়ে কী মানের সাহিত্য এই ভূমির সৃজনশীল সন্তানেরা তৈরি করেছে তা নিয়ে সন্ধিগ্ধ হতে হবে। এর সাথে অবশ্য সময় ছাড়া আরো অনেক প্রপঞ্চ জড়িত; সময়ের সাথে অন্বিত হয়ে আছে নানা সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষঙ্গ। অখণ্ড ভারত থেকে বঙ্গভঙ্গ, দেশভাগ, দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের মধ্যে পূর্বপাকিস্তান নামক অদ্ভুত দেশ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, স্বাধীনতাপরবর্তী নানা পটপরিবর্তনকে সামনে রেখে একসময়ের নদীবিধৌত সমুদ্রমেখলার পূর্ববাংলা আজ যে জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে তার নানা হিসাব নিয়ে এর সাহিত্যের চারিত্র্য বোঝার চেষ্টা করা জরুরি। কোনো সন্দেহ নেই যে, উপমহাদেশের সবচেয়ে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর নাম বাঙালি মুসলিম বা পূর্ববঙ্গের বাঙালি। বৃহৎবঙ্গ ও ভারতের ইতিহাস এর পক্ষে সাক্ষ্য দেবে। এ অঞ্চলের বাঙালিরা যে শৌর্যবীর্য আর ঐশ্বর্য নিয়ে একদা জীবনযাপন করত তাকে পর্যদুস্ত করতে সারা পৃথিবীর লোভী ও হিংস্রগোষ্ঠী যেমন এখানে এসে অত্যাচার করেছে তেমন প্রতিবেশী সুবিধাবাদী গোষ্ঠীরাও সমানতালে অত্যাচার চালিয়ে গেছে। রাজনৈতিক ঘটনাবর্তের নানাভাবে পূর্ববাংলার মানুষ বারবার বঞ্চিত হয়েছে; তার গৌরবময় উত্তরাধিকার থাকা সত্ত্বেও পূর্ববাংলার মানুষের জীবনে নেমে এসেছে ধারাবাহিক দুর্গতি। অন্যতম সমৃদ্ধ জনপদের মানুষকে থাকতে বাধ্য করা হয়েছে অনাহারে, আর বারবার তাকে লড়াই করতে হয়েছে দেশিবিদেশি সামন্তপ্রভুর বিরুদ্ধে; এমনকি এই জনপদের সন্ন্যাসীরাও বিদ্রোহী হয়ে উঠেছে বাধ্য হয়ে। এই অবিরাম বঞ্চনা ও সংগ্রামের ধারাবাহিক পরিক্রমার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের বাঙালিকে তার জীবনের লক্ষ্য ঠিক করতে হয়েছে যা তাকে সর্বদা স্থিতধী হতে দেয়নি বেশিরভাগ সময়। তার ওপর পাকিস্তান আমলে ধর্মীয় রাষ্ট্রীয় নীতি গ্রহণের কারণে, বাঙালি জাতিসত্তাকে নিশ্চিহ্ন করার পদক্ষেপে প্রগতিশীল অসাম্প্রদায়িক ও উদারনৈতিক-মুক্ত চিন্তার বিকাশ কার্যত থেমে যায়। বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ বাঙালি মুসলমানকে হতচকিত করে দেয়। এই আঘাত থেকেই মূলত স্বাধিকার ও স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ধাবিত হয় পূর্ববাংলার সাধারণ মানুষ। বাঙালি সত্তাকে টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম তাকে করতে হয়েছে পাকিস্তান আমল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশেও; যখন পরাজিত পাকিস্তানপন্থি গোষ্ঠী নতুন করে ক্ষমতা দখল করে। বাংলাদেশের সাহিত্য বাংলা সাহিত্যের বড় একটি অংশীদার হলেও তাকে বিবেচনার জন্য আমাদের নানাপ্রকার প্রপঞ্চকে মনে রাখতে হয়।

বাংলাদেশের সাহিত্য বলতে সমালোচকেরা দুটি প্রচল ধারা কথা বলেন; ’৪৭ পূর্ববর্তী ধারা এবং ’৪৭ পরবর্তী ধারা। দেশভাগের আগের সাহিত্য অখণ্ড বঙ্গসাহিত্যের সাথে পুরোপুরি অন্বিত হলেও পূর্ববাংলার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের রচিত সাহিত্যপ্রবণতা কতিপয় বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে একটু স্বতন্ত্র ছিল। বিশেষত তার আঞ্চলিক ও ভৌগোলিক ও ভাষাগত বৈচিত্র্য এর সাহিত্যকে নতুন কাঠামো দিয়েছিল। কলকাতাকেন্দ্রিক সাহিত্যকে সেসময় মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হতো স্বাভাবিক কারণে। পাকিস্তান আমলে বা দেশভাগ পরবর্তী পর্যায়ে ইসালামিকরণের প্রচেষ্টা সফল না হলেও সেই প্রচেষ্টার কারণে মূলধারার সাহিত্য সৃজনপ্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বলাবাহুল্য, বাঙালি মুসলিমকে মুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক রাখার চেষ্টাও ছিলো সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কার্যকলাপের মধ্যদিয়ে। তার কারণে পাকিস্তানপন্থি সাহিত্যগোষ্ঠী সফলতা পায়নি এবং তাদের রচিত সাহিত্য স্থায়ী কোনো রূপ পায়নি এবং তা একসময় হারিয়ে যায় মানুষের স্মৃতি থেকে। বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে প্রকৃতপক্ষে স্বাধীন হলেও রাতারাতি এর সাহিত্যধারা পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল এরকম ভাবার কোনো কারণ নেই। পুরনো নানা রাজনৈতিক সামাজিক প্রবণতা ধীরে ধীরে অবসিত হতে থাকে। যুদ্ধের মাধ্যমে পাওয়া স্বাধীনতার মাধ্যমে দীপ্র চেতনাঋদ্ধ যে অভিজ্ঞতা এ দেশের মানুষের হয়েছিল তা এ অঞ্চলে আর কারো নেই এবং তাই এদেশের সাহিত্যকে স্বতন্ত্র গঠন দিয়েছে। স্বাধীনতার শক্তি সংহতি জাত্যভিমান মর্যাদাবোধ অম্মিতা ও গৌরব এ জনপদের আপামর জনগণের মনে যে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি করেছিল তা অতুলনীয়। এর সাথে যুক্ত হয়েছে এই বাংলার নিজস্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অফুরান লীলা, নদীমাতৃক সজল মনন, আঞ্চলিক জীবন ও ভাষার বৈচিত্র্য, ছোট ছোট সম্প্রদায় ও পেশাজীবী মানুষের অন্তর্লীন জীবনধারা ও বোধ। সৃজনশীলতার যে প্রবণতা এর প্রতিটি পরতে মিশে আছে তা আবিষ্কার করেছেন এদেশের কবি, কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার। এখানকার লোককবি ও গায়কেরা এই বাংলার চিরায়ত জীবনবোধকে উজ্জীবিত করেছেন। স্বাধীন বাংলার নবাবেরা বা বিদ্রোহী দিব্যকের মতো নায়কেরা স্বাধীনতার মন্ত্র দিয়েছিলেন সত্য তবে একাত্তরের জনযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার কোনো তুলনা নেই। আর সেই স্বাধীনতার আলোর দীপ্তি নিয়ে রচিত হয়েছে বাংলাদেশের সাহিত্য। নতুন রাষ্ট্রের নতুন সাহিত্য তার উত্তরাধিকারকে অস্বীকার করেনি সত্য এবং তা সব সময় সাহিত্যের প্রকৃত লক্ষ্য সম্পূর্ণভাবে অর্জন করতে পারেনি সত্য তবে লেখকেরা নবপ্রাণের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছেন। বাংলার মহান কবি লেখকরা এই নতুন লেখকদের সাথে ছিলেন বা আছেন তবে নব বিকশিত আলোর ধারায় রচিত সাহিত্য স্বাধীনতার মূলমন্ত্রকে বুকে ধারণ করে চলেছে।

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশে রচিত সাহিত্য বিপুল বিস্তারে ক্রমশ অগ্রসর হচ্ছে সামনের দিকে। স্বাধীনতা অর্জিত না হলে সাহিত্যের প্রতিটি ধারায় এত বিকশিত হতো না এটা সত্য। পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে স্বাধীনতাপরবর্তী সাহিত্যের ভিত্তি তৈরি হয়েছে স্বাধীনতার আগের কয়েক দশকে। পাকিস্তান আমলে বিশেষ করে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকেই পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনের সময় উদ্দীপ্ত মধ্যবিত্ত সমাজের মানস আবিষ্কার করেছিলেন লেখকেরা। প্রতিবাদ প্রতিরোধের আগুন এ সময়ে সাহিত্যিকদের নতুন প্রেরণা দিয়েছে। এই লেখকেরা স্বাধীন বাংলাদেশেও লিখেছেন আর তার সাথে যুক্ত হয়েছে নতুন লেখক প্রজন্ম। কবিতা ও কথাসাহিত্য পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে গভীর ও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে; নাটক খুব বেশি সফলতার মুখ দেখেনি সেসময়। নাটকের জোয়ার আসে স্বাধীন বাংলাদেশে যা এখনো পূর্ণশক্তিতে বহমান। নয়মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কারণে যে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ঘটেছিল তা লেখকদের মনে স্থায়ী এক প্রভাব ফেলে : যুদ্ধের নানা ধরনের তাৎপর্যগত অধীরতা নিয়ে সাহিত্যকর্ম তৈরি হয়েছে এটা সত্য তবে সব লেখক এর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না বা এর গভীর তাৎপর্যকে ধারণ করার মতো শক্তি সবার ছিল না। সমসাময়িকতা সাহিত্যকে রসদ জোগায় ঠিকই তবে তা সাহিত্যের জন্য ক্ষতিকরও বটে। কারণ, ক্লাসিক বা ধ্রুপদী সাহিত্য সমসাময়িকতাকে এড়িয়ে যেতে চায়—সাময়িক ঘটনার তাৎক্ষণিক উত্তেজনা গভীর বা শাশ্বত কোনো জীবনবোধ তৈরি করতে পারে না। সেকারণে বড় আকারের কোনো ঘটনা নিয়ে মহাআখ্যান বা ধ্রুপদী রচনা লিখতে লেখককে অপেক্ষা করতে হয় অনেকটা সময়। ততদিনে এই যুদ্ধ বা মারির সুদূরপ্রসারি গুরুত্ব বা মানবসমাজে তার প্রভাব আবিষ্কার করার সুযোগ তৈরি হয়। আমরা রাশান সাহিত্যের কথা বলতে পারি, আরো স্পষ্ট করে টলস্টয়ের কথা বলতে পারি। সে হিসেবে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গভীর ও তাৎপর্যপূর্ণ আখ্যান বা অন্য সাহিত্যকর্ম লিখিত হয়ে গেছে এরকমটা ভাবা সঠিক নয়। বরং, আমরা অপেক্ষায় থাকব আরো দীর্ঘ সময়। তবে এই পঞ্চাশ বছরে যা রচিত হয়েছে তার মান নিয়ে কথা না বলে তার চারিত্র্য নিয়ে কথা বলা যায়।

আগেই উল্লেখ করেছি যে, স্বাধীনতার পরের দশকগুলোতে যে সাহিত্য রচিত হয়েছে তার গোড়াপত্তন হয়েছিল পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের লেখকদের হাতে; তারা প্রাজ্ঞ ও অভিজ্ঞ ছিলেন এবং তাদের লেখার ধারাবাহিকতায় যুক্ত হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের নানা বয়ান। আমরা কিছু লেখকের নাম স্মরণ করতে পারি যারা আমাদের সাহিত্যের বিশেষ করে কথাসাহিত্যের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন। এঁদের লেখায় বাংলাদেশের একটা স্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে : গ্রামীণ বাংলা, আঞ্চলিক ও শহুরে জীবন, নরনারী সম্পর্ক, মনোবিকলন, ইতিহাস চেতনা ইত্যাদি বিষয়ের সমবায়ে বেশ বিস্তৃত পরিকাঠামোতে বাংলা কথাসাহিত্য রচিত হয়। আবুল ফজল (রাঙা প্রভাত), আবুল মনসুর আহমদ, আবু ইসহাক, আবু রুশদ, আবুল কালাম শামসুদ্দীন, আবদুল গাফফার চৌধুরী, কাজী আফসার উদ্দীন, শামসুদ্দীন আবুল কালাম (কাশবনের কন্যা), শওকত ওসমান, সরদার জয়েনউদ্দীন, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (লাল সালু, কাঁদো নদী কাঁদো, চাঁদের অমাবস্যা), আনিস চৌধুরী, আবু জাফর শামসুদ্দীন (ভাওয়ালগড়ের উপাখ্যান), আতাহার আহমদ, আশরাফ উজ্জামান, আলাউদ্দীন আল আজাদ (তেইশ নম্বর তৈলচিত্র, কর্ণফুলী, ক্ষুধা ও আশা), ইসহাক চাখারী, চৌধুরী শামসুর রহমান (মস্তানগড়), জহির রায়হান (হাজার বছর ধরে), তাসাদ্দুক হোসেন, দিলারা হাশিম (ঘর মন জানালা), নীলিমা ইব্রাহিম (বিশ শতকের মেয়ে), বদরুন্নেসা আবদুল্লাহ (কাজলদিঘির উপকথা), মিজানুর রহমান শেলী, রশীদ করীম (উত্তম পুরুষ, প্রসন্ন পাষাণ), রাজিয়া খান (বটতলার উপন্যাস), শহীদুল্লাহ কায়সার (সারেং বউ, সংশপ্তক), শহীদ আখন্দ, শওকত আলী (পিঙ্গল আকাশ, প্রদোষে প্রাকৃতজন), সত্যেন সেন (রুদ্ধদ্বার মুক্তপ্রাণ, পদচিহ্ন), সৈয়দ শামসুল হক (দেয়ালের দেশ, সীমানা ছাড়িয়ে), হুমায়ুন কাদির (নির্জন মেঘ) প্রমুখ কথাসাহিত্যিক বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গোড়াপত্তন করেছিলেন বেশ ভালোভাবে। এর বাইরে অজস্র লেখক রয়েছেন। এখানে শুধু প্রতিনিধিত্বমূলক কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো উদাহরণ হিসেবে। লক্ষ করা যাবে যে, পঞ্চাশ দশকের লেখকেরা বিশ্বসাহিত্যের পাঠ নিয়েছেন; পশ্চিমবাংলার লেখকদের লেখা পড়েছেন তবে পূর্ববাংলার প্রবহমান জীবনের গভীর তাৎপর্যময় অধীরতাকে উপন্যাসের বিষয় করেছেন। এঁদের রচনায় সমসাময়িক রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয়চেতনার প্রগাঢ় নির্যাস তো ছিলই পাশাপাশি বাঙালি মুসলমানের বাঙালি সত্তার স্বাভাবিক ও সতত বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে। একইসাথে পাকিস্তানবিরোধী স্বাধিকার চেতনা ও প্রগতিশীল-অসাম্প্রদায়িক চেতনার রূপরেখা তাঁদের কথাসাহিত্যে লক্ষ করা যায়। এই লক্ষণই পরবর্তীকালে গভীরভাবে পরিস্ফূট হতে দেখা যায় স্বাধীনতার পরবর্তীকালের লেখকদের রচনায়। তবে চিরন্তন গ্রামীণ জীবন ও মধ্যবিত্ত জীবনের সাধারণ নিরুত্তাপ আখ্যানও অনেকে লিখেছেন স্বাধীনতাপূর্ববর্তী এবং স্বাধীনতাপরবর্তী সময়কালে। কবিতা ও নাটক বা অন্য প্রজাতির রচনায়ও আমরা এই প্রবণতার পরিচয় পাই। চলবে

//জেডএস//
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
ছয় দিনের সফরে ব্যাংকক গেলেন প্রধানমন্ত্রী
ছয় দিনের সফরে ব্যাংকক গেলেন প্রধানমন্ত্রী