X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

কবিতাকে নতুন পথ দেখাতে চেয়েছি : হাসনাইন হীরা

সাহিত্য ডেস্ক
২৪ জানুয়ারি ২০২১, ১৬:৫৪আপডেট : ২৪ জানুয়ারি ২০২১, ১৬:৫৪
হাসনাইন হীরার জন্ম সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানার বাঙ্গালা গ্রামে। সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। তার ‘বাঁক বাচনের বৈঠা’ এবছর জেমকন তরুণ কবিতা পুরস্কার অর্জন করেছে। পুরস্কারপ্রাপ্তির অনুভূতি ও লেখালেখি নিয়ে তিনি কথা বলেছেন বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে।

 

প্রশ্ন : জেমকন তরুণ কবিতা পুরস্কার পেলেন, কেমন লাগছে?

উত্তর : খবরটা আমাকে চমকে দিয়েছে। পুরস্কার নিয়ে অনেকের মতো আমারও বিরূপ ধারণা ছিল। সেই ধারণা তছনছ করে ভেঙে গেছে। জেমকন থেকে শামীম স্যার যখন ফোন করলেন, তখন আমি অফিসে। আমি এতটাই অভিভূত হয়েছিলাম যে, মিনিট দশেক কোনো কথা বলতে পারছিলাম না। তখন অফিস থেকে বেরিয়ে বাসার দিকে হাঁটছিলাম। আমার পা কীভাবে যেন চলছিল, সেটা বলতে পারব না। সম্ভবত তার কোনো ভাষা নেই। কেবল আমি হাঁটছি, আর আমার আনন্দ ছুঁয়ে যাচ্ছে আমারই চোখের জলে। ভালো লাগছিল এই ভেবে যে, কবিতাগুলো শ্রদ্ধেয় বিচারকদের প্রজ্ঞাদীপ্ত মনোযোগ আর্কষণ করতে পেরেছে।

এখন মনে হচ্ছে, এই পুরস্কার অন্য এক জগতের ভেতর আমাকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। সেটা আনন্দ ও বেদনার মাঝামাঝি ধূসর এক জগৎ। সেখানে একটা কাঠগড়ার অস্তিত্ব অনুভব করছি। যার একপাশে আমি আর অন্যপাশে অদ্ভুত প্রতারক মিথ্যাবাদী বিস্রস্ত এক পৃথিবী দাঁড়িয়ে আছে। মনে হচ্ছে, এখানে আমার কথা বলার অনেক স্পেস। এটাই আমার লড়াই। অবশ্য এ লড়াই তখনই শুরু হয়েছে, যখন থেকে আমি লিখছি। এখন সেটা আরো গতিশীল করার প্রেরণা পাচ্ছি। 


প্রশ্ন : লেখালেখির শুরুর গল্পটা জানতে চাই।

উত্তর : তখন মাধ্যমিকে পড়ি। গুনগুন করে গান গাই। গানের দু-একটা লাইন এসে মনের মধ্যে ডানা ঝাঁপটায়, শব্দ হয়। বিরক্ত হয়ে অনেকেই টিটকারি করে, ‘কবি-টবি হওয়ার ইচ্ছা আছে নাকি রে?’ আমি চুপচাপ এড়িয়ে যাই। কিন্তু মনের মধ্যে ওই ‘কবি’ শব্দটা বাজতে থাকে। তো ওই শব্দটাকে মূল্য দিতে গিয়ে গ্রামের হালিম স্যারকে সঙ্গ নেই। তার কাছ থেকেই সাহিত্য-দুনিয়ার টুকিটাকি জানা। কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লাইব্রেরির ওয়ালে একটা বিজ্ঞাপন চোখে পড়ল। ‘দাগ’ নামে একটা সাহিত্যপত্রিকা বের হবে। লেখা পাঠালাম। ছাপা হয়ে গেল। প্রথম পৃষ্ঠার প্রথম কবিতাটাই আমার। শীতের ভোরে পত্রিকা হাতে পাই, সাথে ছোট্ট একটা চিরকুট। সেকি আনন্দ! পরে জানলাম, পত্রিকার সম্পাদক আহমেদ ইলিয়াস আমার ক্লাসমেট। অথচ, তখনও আমারা পরস্পরকে চিনতাম না। একদিন ক্যাম্পাসে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করল, ‘তুমি কি হীরাকে চেন? ও খুব ভালো কবিতা লেখে’। পরিচয়টা সেদিন কৌশলে এড়িয়ে যাই। আলাপ শেষে হাঁটতে থাকি। মনের ভেতর তোলপাড় করতে থাকে ‘হীরা খুব ভালো কবিতা লেখে’। বলা যায় ওইটুকু অনুপ্রেরণাই আমাকে কবিতায় আটকে রেখেছে। যা এখন অব্দি চলছে


প্রশ্ন : যে পাণ্ডুলিপির জন্য পুরস্কার পাচ্ছেন, সেটি তৈরির প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু যদি বলেন।

উত্তর : একটা কবিতা লিখি আর সিদ্ধান্ত নেই, এটা দিয়ে বই করব। হয় না। একের পর এক কবিতা যোগ হয় আর পুরনো কবিতা বাতিল হতে থাকে। প্রায় তিনশ কবিতা বাতিল হওয়ার পর ২০১৬-এ একটা পাণ্ডুলিপি করি। নাম দেই ‘অন্ধ সারসের তীরন্দাজি’। পরিচিতজনদের দেখাই। কবিতাজংশনে যাই, অর্বাকে যাই, কবিতা পড়ি। একদিন কবি দ্রাবিড় সৈকত বললেন, ‘অন্ধের হাতি দর্শন’ এখন পুরনো বিষয়। নতুন কিছু ভাবো।’ ছুটতে থাকি নতুনের দিকে। ধারণা করি, আমার সময়ের মধ্যেই আমার নতুন লুকিয়ে থাকতে পারে। খেয়াল করলাম, বিজ্ঞানের দ্রুত বর্ধনশীল চেহারা আমাদের চিন্তাজগৎকে ব্যাপকভাবে আক্রমণ করেছে, করছে। দ্রুত বদলে যাচ্ছে সামাজিক সাংস্কৃতিক আবহমণ্ডল। বিশ্বাস এবং বিশ্বাসহীনতার মাঝামাঝি কোনো এক অন্ধকারে হাবুডুবু খাচ্ছে মানুষের মনোজগৎ।

একজন আরেক জনকে দেখে এড়িয়ে যাচ্ছে। নিজের কড়াইয়ে নিজেকে ঝালফ্রাই করে খাচ্ছে, টের পাচ্ছে না। মানুষের এই আত্মকেন্দ্রিকতার কাছে হেরে যাচ্ছে মানবতা। মানুষের ভেতর থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ইতিহাসের ‘সহজ মানুষ’। বৈচিত্র্যের ঢেউ মৌলবাদীকেও উগ্র করে তুলেছে। ফলে মানুষের চিন্তাজগৎ এক কুটিল ও সংকীর্ণতার বাতাবরণে আটকে যাচ্ছে। এখান থেকে মুক্তির উপায় কী? ধারণা করি, মানুষের আত্ম-উন্মোচন হওয়া দরকার। সেই চিন্তা থেকে নতুন এক পাণ্ডুলিপি করি, ‘উন্মুক্ত আত্মার উনান’। তখন ২০১৮। হাতে আসে কবি কুমার চক্রবতী অনূদিত টমাস ট্রান্সটমারের নির্বাচিত কবিতার বই, ‘আমি শূন্য নই, আমি উন্মুক্ত’। নামের সাথে কিছুটা মিল থাকায় আবার হোঁচট খাই। এবং ‘উন্মুক্ত আত্মার উনান’ থেকে বেরিয়ে আসি। নাম বদলাতে হবে। চ্যলেঞ্জটা তখন ছুড়ে দেই কবিতার দিকে। কবিতার ফর্ম নিয়ে দীর্ঘদিন কোনো কাজ হয়নি। সর্বশেষ টানাগদ্যের চলনটাও ক্লিষে হয়ে যাচ্ছে। ফলে পুরনো ও নতুনের সংযোগে আবিষ্কার করি কবিতার নতুন একটি ফর্ম। যার নাম দেই ‘বিনুনিবিতান’। সেটা জানার জন্য বইটা পড়াই উত্তম বলে অনুমান করছি।

তো, কিছুটা পথ হয়তো এগুতে পেরেছি। তারপর একদিন টং দোকানে বসে, চা খেতে খেতে ভাবছিলাম, চায়ের লালে কতটুকু লিকার থাকে, কতটুকু রক্ত? লাল রঙ কি কেবল রক্তের রঙ? একদিন পাখি ও পাতার টেরাকোটা মন্দির কল্পনায় এনে, উদ্যানকে প্রশ্ন করে বসলাম, কতটুকু সে উদ্যান? সব প্রশ্নের উত্তর মেলে না। কিন্তু এর সত্যতা কোথাও আছে বলে মনে হলো। তখন হাত উঁচানো পথের সাথে জগতের মিল দিতে চাই। এই করতে গিয়ে কত কিছুই তো ছেড়ে গেছি, কত কিছুই তো ছেড়ে গেছে আমাকে। নিজের এই অক্ষমতায় দুমড়ে যাই। অনুমান করি, যারা হাততালি দেয়, তারাই জগতের সবচেয়ে বোকা মানুষ। ফলে মানুষকে সন্দেহ করি, ভালোবাসাকে সন্দেহ করি। তখন আমার দিকে যে তাকিয়ে থাকে, তার নাম কবিতা। আমি কবিতাকেও সন্দেহ করি। কবিতা আরো বেশি স্বাধীনতা পায়। জলে বাস করে পাখির মতো উড়তে চায়। আমি তার ইচ্ছাটাকে এনজয় করতে থাকি। অতঃপর কবিতা আমাকে বসিয়ে রেখে কখন যে ঢুকে পড়েছে নিজের জগতে, টের পাইনি। কবিতার এই নতুন অভিষেকই ‘বাঁক বাচনের বৈঠা’।


প্রশ্ন : বাংলা কবিতার পরম্পরা বেশ দীর্ঘ। আপনিও লিখছেন। আপনার মূল্যায়ন কি?

উত্তর : বাংলা কবিতার কিছু মৌলিক ঐতিহ্য আছে। একটু খেয়াল করলে দেখবেন যে, এ অঞ্চলের মানুষের জীবনসংগ্রাম পৃথিবীর যেকোনো অঞ্চল থেকে আলাদা। এখানকার কৃষ্টিকালচার সমাজব্যবস্থা গড়ে উঠেছে লোকায়ত জীবনাচরণের ভেতর দিয়ে। ফলে এখানকার মানুষ তুলনামূলকভাবে সহজ-সরল এবং উদার। এটাই এ অঞ্চলের মানুষের জীবনদর্শন। এটা ধার করা না। মঙ্গলকাব্য থেকে বৈষ্ণব পদাবলী হেঁটে এসেও দেখতে পাই মানবতার জয়গান। মুসলমানদের বঙ্গবিজয়ের পর ধর্মীয় আবরণ কিছুটা প্রলেপ দিতে চাইলেও এখন অব্দি শিল্প-সাহিত্যে উদারনৈতিক মানবতাই আশ্রয় করে আছে। যাকে উদার বলেছি, তাকেই বলছি ‘অসাম্প্রদায়িকতা’। ভাষার মেটাফরিক ব্যবহারে লড়াইটা এভাবেই চলছে। মূল পালাবদলটা তিরিশে হলেও, ষাট ছিল বাংলা কবিতার বসন্তকাল। তারপর ন্যারেটিভ কবিতার অগ্রযাত্রাকে কিছুটা দমিয়ে দেয়। সেটার প্রয়োজন ছিল। এরপর আশির শেষে যে বদলটা হয়েছে, সেটাই নব্বই থেকে এখন অব্দি পূর্ণমাত্রায় বিচরণ করছে। আমার সময়ে লিখতে আসা গুরুত্বপূর্ণ কবিরা কবিতার অন্য একটা রাস্তা খুঁজতে বেরিয়েছে। ফলে এখানে ভালো কবিতা লেখার পাশাপাশি কবিতার ওপর এক্সপেরিমেন্ট করেছে বেশি। সেখানে নিজে কিছু যোগ করার চেষ্টায় আছি। সেটাই আমার চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জটা আমি নিতে চাই। কতটুকু পারব সেটা সময় বলবে। তবে স্পষ্টত বলতে পারি, বাংলা কবিতা নিয়ে আমি হতাশ নই। এখানে জীবন যেমন ভেঙেচুরে উঠে দাঁড়ায়, কবিতার প্রকৃতিতেও সেই শক্তি আছে।  


প্রশ্ন : কবিতায় আপনি কোন দিকটাকে বেশি গুরুত্ব দিতে চেয়েছেন। পেরেছেন কী?

উত্তর : কবিতায় নতুন চিন্তা ও ভাষা প্রকরণ যোগ করাই একজন তরুণের প্রধান কাজ। সেটা করতে গেলে পূর্ববর্তী সকল কবিতাকে চ্যালেঞ্জ করতে হয়। আমি সেটাই করেছি। দীর্ঘদিনের চলে আসা ফর্মে লিখতে আমার কবিতাবোধের সায় মেলেনি। ফলে কবিতার ভাষা, ফর্ম ও চিন্তা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করেছি। কবিতাকে নতুন পথ দেখাতে চেয়েছি। ফলে কবিতার বাচনভঙ্গি একটা নতুন দিশা হয়ে দাঁড়াতে চেয়েছে। এর বাইরে মনে করেছি, কবিতায় চেতনার একটা বিপ্লব হওয়া দরকার। এখন জ্ঞান উন্মুক্ত। গ্রামের সেই মফস্বল বলতে আর কিছু নেই। মানেন আর না মানেন ডিকন্সট্রাকশন চিন্তা মফস্বলকে ভেঙে দিয়েছে। পজেটিভ অর্থেই বলছি। ফলে প্রান্তিকের দশ বছরের কিশোর আজ ডোনাল ট্রাম্পের খবর রাখে। সিরিয়ায় একটা বোমা ফাটলে কিংবা সিডনিতে আতশবাজি হলে এখান থেকেও তার আওয়াজ বের হয়। ফলে বিশ্ববীক্ষণে নিজেদের একটা জায়গা দেখতে চাইলে বিশুদ্ধ চিন্তায় সাবলম্বী হওয়ার বিকল্প নেই। এবং সেই চিন্তা হতে হবে এই অঞ্চলের সংস্কৃতজাত। ধার করা হলে, হবে না। কবিতা তার আশ্রয়কেন্দ্র। তাকে ব্যবহার করতে চেয়েছি। 

দ্বিতীয়ত, মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, চলাফেরা এবং যোগাযোগের মাধ্যম বদলে গেছে। বদলে গেছে তার ভাষাও। ক্ষুদ্রতার ভেতর বৃহত্তের বিকাশ ঘটছে। মানুষ এখন মন থেকে মনের দূরত্ব বুঝতে পারে। মন থেকে মনের সংযোগও ঘটাতে পারে। লক্ষ লক্ষ মাইল দূর থেকেও এই ঘটনা ঘটে। এটাকে টেলিপ্যাথি যোগাযোগ বলে ধরতে চেয়েছি। চিন্তার এই নতুন প্যাটার্নকে কবিতায় ব্যবহার করতে গিয়ে পাণ্ডুলিপির একটা অংশের নামকরণ করেছি ‘পাখি ও পাতার টেলিপ্যাথি’।

তৃতীয়ত, চেশয়াভ মিউশের কবিতার একটা লাইন আছে, ‘কবিতা কাকে বলে, যদি তা না বাঁচায়/ দেশ ও মানুষকে?’ এটা আমার ভাবনার বারান্দায় জেগে থাকে। ফলে পাণ্ডুলিপির কবিতাগুলো সেই গুরুত্বকেও সঙ্গ দিতে চেয়েছে। আরো নানারকম চিহ্নায়ন হয়তো আছে। সেটা বলতে আগ্রহী নই। পেরেছি কিনা? তার উত্তরটা পাঠকের দখলে রাখতে চাই। 


প্রশ্ন : সমসাময়িক ও পূর্বজ কবিদের কবিতা সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : আমার পূর্বজরা ভালো কবিতা লিখেছেন বলেই আমি কবিতা লিখতে পারছি। আমি তো তাঁদেরই উত্তরাধিকার। তবে কবিতা মূল্যায়নের দীর্ঘপরিসর নিয়ে কথা বললে, সময়কে কিছুটা ভাগ করে নিয়ে কথা বলা সুবিধাজনক। সেক্ষেত্রে জীবনানন্দ দাশের পর বাংলা কবিতায় দীর্ঘ তিন-চার দশক কবিতা আমাদের দুঃসময়ের সহযাত্রী হলেও প্রকৃত কবিতাকল্পের চেতনায় কিছুটা উদসীনতার খোঁজ পাওয়া যায়। ফলে আবারও জীবনানন্দের কবিতা সামনে চলে আসে। আবার তাকে চ্যালেঞ্জ করতে হয়েছে। পরবর্তীকালে এত ভালো ভালো কবিতা লেখা হয়েছে যে, এখন জীবনানন্দ কবিতাকে আর চ্যালেঞ্জ করার কিছু নাই। সো সমসাময়িক কবিতা নিয়ে আমি ভীষণ উচ্ছ্বসিত। 


প্রশ্ন : বিশেষ কোনো বই আপনার কবিতা লেখার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল কি?

উত্তর : একক কোনো বই আমাকে আন্দোলিত করতে পারেনি। এটার দীর্ঘতালিকা আছে। তবে ‘লেখার শিল্প, লেখকের সংকল্প’ বইটা আমার লেখার ধারণাকে বদলে দিয়েছে।

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ধারণার চেয়ে কম সেনা প্রয়োজন ইউক্রেনের: সিরস্কি
ধারণার চেয়ে কম সেনা প্রয়োজন ইউক্রেনের: সিরস্কি
ফিরেই ফর্টিসকে বিধ্বস্ত করলো মোহামেডান
ফিরেই ফর্টিসকে বিধ্বস্ত করলো মোহামেডান
লঞ্চঘাটের পন্টুন থেকে পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
লঞ্চঘাটের পন্টুন থেকে পদ্মা নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাশিয়ায় বন্ধ হলো জাতিসংঘের নজরদারি সংস্থার কার্যক্রম
রাশিয়ায় বন্ধ হলো জাতিসংঘের নজরদারি সংস্থার কার্যক্রম
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
‘ভারতের কঠোর অবস্থানের কারণেই পিটার হাস গা ঢাকা দিয়েছেন’
‘ভারতের কঠোর অবস্থানের কারণেই পিটার হাস গা ঢাকা দিয়েছেন’